পথ পার হতে গিয়ে শুয়ে গেছি রাস্তার জেব্রা ক্রসিং এ।
তিনটা গাড়ি আমার উপর উবু হয়ে দেখে হার্টের ভেতর পাখি বসে আছে।
অতএব তারা ইতিবৃত্ত জানতে গিয়ে জেনে গেলো আমার জীবন ছিলো পাখি জীবন –
মেঘের ভেতর পুড়ে পুড়ে আকাশের গায়ে হেলান দিয়ে দেখেছি তোমার গড়িয়ে যাওয়া জীবন।
আঁকাবাঁকা ট্রেনের সাথে তুমি দৌড়ে সীমানা পার হতে গিয়ে আটকে আছো মাঝনদীতে।
বুকের ভেতর থেকে পাখিটা উড়ে গেলে দৌড়ে ধরেছি তার পালক।
তুমি কেন হে কাঁদ দাঁড় করায়ে পথিক সব !!
নিত্যদিনের কবিতা পঠনে আমি ভীষণ সব অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করি। কত ধরণেরই না কবিতার উপাদান হতে পারে … সবাক নয়নে উপভোগ করি। অভিনন্দন আপা।
ধন্যবাদ মুরুব্বী । ভালো থাকবেন।
পাখি জীবন এর অনবদ্য এক কথা কাব্য পড়লাম নাজমুন নাহার আপা।
ধন্যবাদ সুমন আহমেদ । ভালো থাকবেন ।
এমন পাখি জীবন আমার হলে আমার কষ্ট নেই কবি বোন।
সেই । পাখী জীবন হলে আমারো কোনো কষ্ট থাকবে না ।
আবেগঘন লেখা প্রিয় দিদি ভাই। স্বল্পতেই তুষ্ট হলাম।
ধন্যবাদ রিয়া । ভালো লাগলো শুনে । ভালো থেক ।
বুকের ভেতর থেকে পাখিটা উড়ে গেলে দৌড়ে ধরেছি তার পালক। অনেক ভালো লাগলো কবিতাটি। মুগ্ধ হলাম।
ধন্যবাদ সালজার রহমান বাবু । শুভকামনা রইলো ।
বাহ বেশ গভীর, সুন্দর
ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন।