আমার কবিতা সমগ্র
প্রথম খণ্ড
গাঁয়ের কবিতা-২
– লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
গাঁয়ে আছে আমবন কাঁঠালের সারি,
কাঁচা মাটির রাস্তায় চলে গোরুগাড়ি।
গাঁয়ে আছে তালবন খেজুরের গাছ,
পুকুরেতে জাল ফেলে জেলে ধরে মাছ।
প্রভাতের রবি ওঠে পূরব দিশায়,
পাখি সব গীত গায় তরুর শাখায়।
গাঁয়ের বধূরা সব নিতে আসে জল,
অজয়ের জলধারা বহে কল কল।
নদীঘাটে আসে বক চিল উড়ে যায়,
খেয়াঘাটে এসে রোজ মাঝি খেয়া বায়।
দিবা অবসান কালে সূর্য বসে পাটে,
সাঁঝের আঁধার নামে অজয়ের ঘাটে।
আমাদের ছোট গাঁয়ে সবাই আপন,
কবিতায় লিখে কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।
ভালোবাসা প্রিয় কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ দা।
সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। শুভে্চ্ছা জানাই।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
ভালো আয়োজন। অভিনন্দন মি. ভাণ্ডারী।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ আপ্লুত হলাম।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
সুন্দর নির্মেদ একটি কবিতা। শুভ সকাল কবি।
সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। শুভে্চ্ছা রইলো।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
অভিনন্দন প্রিয় কবি দা। বৃষ্টি দিনের শুভকামনা।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম কবি বোন।
ভালো থাকবেন। এটা প্রত্যাশা করি।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
গাঁয়ের কবিতাই বেশী ভালো লাগে।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম প্রিয়কবি।
গাঁয়ে ছায়া আছে, মায়া আছে। আছে মাটির পরশ।
তাই কবিতা আমার গাঁকে কেন্দ্র করে।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
গাঁয়ে আছে আমবন কাঁঠালের সারি,
কাঁচা মাটির রাস্তায় চলে গোরুগাড়ি।
গাঁয়ে আছে তালবন খেজুরের গাছ,
পুকুরেতে জাল ফেলে জেলে ধরে মাছ।
কী সুন্দর ছবি।
চেনা পৃথিবীর আমি এক অচেনা কবি।
আমার কবিতায় আমি এঁকে যাই আমার গাঁয়ের ছবি।
নিখুঁত আঁকতে পারি কিনা জানি না।
তবে চেষ্টা করে চলেছি।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম প্রিয়কবি।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
ভালো কবিতা।
চেনা পৃথিবীর আমি এক অচেনা কবি।
আমার কবিতায় আমি এঁকে যাই আমার গাঁয়ের ছবি।
সুন্দর মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম প্রিয়কবি দিদি।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
সুন্দর কবিতা
সুন্দর মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম প্রিয়কবি।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!