ইদানিং “বিচার” শব্দটি খু্উব অসহায়, নিরীহ, মজলুম,
হয়ে জুলুমে নির্যাতনে আক্রান্ত!
তাকে নিয়ে কতো পক্ষের দল, কতো মতের অমতের বুদ্ধিজীবীরা করে যায় চক্রান্ত!
কেউ একজন এর দায়িত্ব নিয়ে যে সংস্কার করবে তার কোনো সাড়াশব্দ নেই! নিঃস্বন্দে তার দিন যায় রাত যায়।
অথচ কতো দায়িত্বশীল স্লোগানে স্লোগানে রাজপথ করে গরম,
তাদের কি একটুও নেই চোখের লজ্জা-সরম……?
এই যে বিচারহীনতায় তার শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কেবলি রক্তাক্ত!
এই যে বারবার কাঁটা গায়ে নুনের ছিটে! এমন আর কতো চলবে?
এর একটা বিহিত না করলে হবে না,
“বিচার” শব্দটির “বিচার” করতে হবে।
দা, রামদা, কুড়োল যে যা পারিস নিয়ে আস।
আর না হয় অভিধান থেকে বিচার শব্দটি গুম করে দে!
তারপর যুদ্ধাপরাধী সাঁজ, তখন হয়তো বিচার করবে।
বিচার শব্দটি ঠিকি আছে,নেই শুধু শব্দটির প্রকৃত ব্যবহার। কয়জনয়ি বা সঠিক বিচার পাচ্ছে? ধর্ষনের শাস্তি জনসম্মুখে ফাঁসি যেদিন হবে,সেদিন বুঝে নিবো বিচার হয়েছে।
যুদ্ধাপরাধী হবে:(যুদ্ধাপরাদী)
যথার্থ সুন্দর বলেছেন প্রিয় ভাই। জাযাকাল্লাহ।
বেশ কিছুকাল পর আপনার লিখা পড়লাম। শুভেচ্ছা রইলো মি. সাহারাজ হোসেন।
সুদিন আসবেই। শুভেচ্ছা রইলো কবি ভাই।
এই যে বিচারহীনতায় তার শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কেবলি রক্তাক্ত!
এই যে বারবার কাঁটা গায়ে নুনের ছিটে! এমন আর কতো চলবে?
আমাদের বাস্তবতা।
বিচার কি আছে কোথাও ?
দেশের এখন সর্বকালের সেরা সুশাসন চলছে।