“আসতে যেতে ঝলকিয়া যায় রে যৌবন…।”
প্রায় বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রে যৌবন ক্ষণস্থায়ী। হাতে গোনা গুটিকয় পারে যৌবন ধরে রাখতে। তাঁরা অমর হয়ে যান। যৌবন যায় প্রৌঢ়ত্ব আসে। প্রৌঢ় ফের বার্ধক্য আবাসে যান। তারপর আসে শৈশব।
আর দ্বিতীয় শৈশব শেষ হলে সেই টিলা খুঁজে পায় মানুষ। লাল মাটির না রাস্তার অপর প্রান্তে সে এক আশ্চর্য টিলা। চূড়ায় একাকী এক কৃষ্ণচূড়া গাছ লাল ফুলে আগুন জ্বালিয়ে জ্বলছে এক ঋতু জুড়ে। সেই অনির্বচনীয় দৃশ্য সবাই দেখতে পায় না। পায় সেই মহাজন যে দ্বিতীয় শৈশবের নরম রাস্তায় পা ফেলে হেঁটে গেছে সেই টিলার দিকে যার অবতলে কখনো কোনো যাযাবরের পায়ের ছোঁয়া লাগে নি। সম্পূর্ণ অনাবিষ্কৃত সেই আগামী অপরূপ সৌন্দর্য নিয়ে তাকিয়ে থাকে সব কদর্যতা, সব আবিলতা, সব প্রবঞ্চনার ওপরে আঁকা সোনালী সূর্যের আলোয় ফলিত আকাশগঙ্গার দিকে।
একজন লেখক তার নিজস্ব গদ্যে সব সময় সত্য উচ্চারণটাই করে। শুভেচ্ছা কবি।
ভালোবাসা কবি সুমন ভাই।
সব প্রবঞ্চনার ওপরে আঁকা সোনালী সূর্যের আলোয় ফলিত আকাশগঙ্গার দিকে।
ভালোবাসা প্রিয় বড় ভাই।
জীবন যৌবন নিয়ে আপনার মনোভাব এবং লেখা চির সত্য। সতি যৌবন ক্ষণস্থায়ী। আবার কারো কারো চিরস্থায়ীও। যিনি যৌবনকে সাধন করতে পেরেছেন, তিনিই মহা সাধক, মহাজ্ঞানী।
শুভেচ্ছা জানবেন শ্রদ্ধেয় কবি দাদা।
শুভেচ্ছা কবি নিতাই বাবু।
শুভকামনা রইল দাদা
শুভেচ্ছা প্রিয় শ্রদ্ধেয়া।
সুন্দর লেখা কবি সৌমিত্র দা।
শুভেচ্ছা প্রিয় কবি বোন সাজিয়া আফরিন।
* অপরাহ্ণের পথে ছুটে চলে জীবন-যৌবন….!!!
প্রিয় কবি দা, শুভ কামনা সবসময়।
ভালোবাসা কবি হুসাইন ভাই।
রোমান্টিক মানুষ অনন্তকাল ১৮ কিংবা ২১। কারো মনে প্রেম নেই তো সে বৃদ্ধ; সবসময়ই বৃদ্ধ- তার বয়স যতো কমই হোক না কেন।
সম্পূর্ণ অনাবিষ্কৃত সেই আগামী অপরূপ সৌন্দর্য নিয়ে তাকিয়ে থাকে সব কদর্যতা, সব আবিলতা, সব প্রবঞ্চনা। ভালোবাসা প্রিয় ডেজারট ভাই।