ভালো থাকা না থাকা ১
গ্রীষ্ম আসে-গ্রীষ্ম যায়, শীত আসে-শীত যায়। স্লো মোশন থেকে প্রকৃতির আসা যাওয়ার নিরবিচ্ছিন্ন গল্পকে যদি হঠাৎ ফাস্ট মোডে চালিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে হুশহুশ করে পেরিয়ে যাবে কত রঙ, কখনো উজ্জ্বল কখনো বিবর্ণ। ইতিহাস বড় স্বার্থপর। নিজের স্বার্থের বাইরে একটাও মুখের ছবি সে মনে রাখেনা।
তবুও না চাইলেও ঝেড়েও ফেলে দিতে পারেনা অবাঞ্ছিত ভেঙে যাওয়া স্মৃতির আয়নার টুকরোগুলো। অন্ধকার খাঁজে ওপরের দিকে ভেসে ওঠে ঝলক দেওয়া আলোর কণা। হঠাৎ আলোর প্রতিফলন চোখের পাতায় ফেলে চোখ ধাঁধিয়ে দেয় মুহূর্তের জন্যেও। আর যতই লুকোতে চা’ক, ফাঁকে ফোকরে ভেসে উঠবে জীবনযুদ্ধে হেরে যাওয়া বহু ফুটিফাটা মুখ –”দাদা, আমি বাঁচতে চেয়েছিলাম!”
অন্ধকার খাঁজে ওপরের দিকে ভেসে ওঠে ঝলক দেওয়া আলোর কণা। যাপিত জীবন।
ঠিক বলেছো প্রিয় ভাই। ভালোবাসা।
যতই লুকোতে চা’ক, ফাঁকে ফোকরে ভেসে উঠবে জীবনযুদ্ধে হেরে যাওয়া বহু ফুটিফাটা মুখ –”দাদা, আমি বাঁচতে চেয়েছিলাম!”
ভালোবাসা কবি সুমন ভাই।
দাদা, আমি বাঁচতে চেয়েছিলাম!”
দাদা, যেভাবেই হোক– আমিও বাঁচতে চাই, বেঁচে থাকতে চাই!
আমরা সবাই বেঁচে থাকতে চাই নিতাই দা।
মরিতে চাহিনা আমি এই সুন্দর ভূবণে…
ঠিক তাই প্রিয় শ্রদ্ধেয়া।
এতো দরদ দিয়ে লিখেছেন! মনছুঁয়ে গেলো দাদা।
কৃতজ্ঞতা ভালোবাসাজন ডেজারট ভাই।
সুন্দর কথা কাব্য কবি সৌমিত্র দা।
ভালোবাসা কবি বোন সাজিয়া আফরিন।
আর যতই লুকোতে চা’ক, ফাঁকে ফোকরে ভেসে উঠবে জীবনযুদ্ধে হেরে যাওয়া বহু ফুটিফাটা মুখ –”দাদা, আমি বাঁচতে চেয়েছিলাম!”
গভীর জীবনবোধ, ভালোবাসা রইল প্রিয় কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী দা।
ভালোবাসা কবি পারভেজ ভাই।
* অনেক নিখূুঁত ও সাবলীল প্রকাশ প্রিয় কবি দাদা….
ভালোবাসা কবি দিলওয়ার ভাই।