যদি আসমান ভাইঙ্গা পইড়তো
যদি জমিন ফাইট্টা চৌচির হইতো
তখন তুমি বুঝতা দহন কাহারে কয়!
এখনোতো সোনার চামচ নামেনি মুখ থেইকে
এখনোতো মুছেনি পীযুষ দুধের ঘেরান
এখনো দুলছ দোলনায় দিনমান… তুমি কি কইরে
বুঝবা আমাগো লাহান হত দরিদ্রের কষ্ট-নির্বাণ!
ক্যামনে বুঝবা?
বিরান মরু চরের মতন-ক্যান ধু ধু করে পরাণ
ক্যান অন্তরে- আষাঢ়ের ঝড়ের মতন উথাল পাতাল করে?
বানের জলের তোড়ে ধসে পড়ে দোচালা ঘর-পাখির নীড়
কইতে পারবা?
বুকের ভেতর- ক্যান অবিরাম ঘাই মারে দুর্ধর্ষ কুমির!
চান্দের সম্রাজ্ঞী তুমি-
মাথার উপর তারার ঝালর, চরণ তলে সোনা মেঘের ভেলা
কতবার বাড়াইছি হাত , পেতেছি বুক- স্বপ্ন বোনার রাইতে
অযথাই বাড়াইছি আবেগের আনাগোনা হাড় কাঁপা শীতে!…
অযথাই বাড়াইছি আবেগের আনাগোনা ।। দা উ দু ল ই স লা ম
বিরান মরু চরের মতন-ক্যান ধু ধু করে পরাণ
ক্যান অন্তরে- আষাঢ়ের ঝড়ের মতন উথাল পাতাল করে?
এক্সিলেন্ট কবি দাউদুল ইসলাম স্যার। সালাম নিন।
আসসালামুয়ালিকুম
আপনার উপস্থিতি আমাকে উৎসাহিত করে স্যার
ভালবাসা ও শুভেচ্ছা রইল –
নন্দনিক লেখা l
আপনার প্রতি ভালবাসা সব সময়…
বেশ আঞ্চলিক ভাল লাগল কবি দা
শুভ সন্ধ্যা
ভালবাসা সব সময়…
আঞ্চলিক ভাষার ব্যবহারে লেখাটি অনেক সমৃদ্ধ হয়েছে। শব্দ ব্যবহারে বেশ দক্ষতা অর্জন করতে পেড়েছেন প্রিয় কবি।
অভিনন্দন ও শুভকামনা রইল।