সাবেজ পাথার হিমঠান্ডা বাতাস উত্তাপ ওদ এরি মধ্যে
সৈকেত, শাঙন যেটি সেটি ডেটিংক মারত;কি দিগির পারত
কি চিপেচাপত- হামী সালা খারা থেকে চেয়ে চেয়ে দেখতাম
আর ভাবতাম এভেবে ওর সাথে ডেটিংক মারতে পারতাম
কতই না মজা হত, তাই না! একদিন সালা সৈকেত
হামাক দিয়ে চিঠি লেখে নিল, মনে হল –
হামী ওর কাছে চিঠি লেকছুনু; মনত কি আনন্দ!
‘‘অন্তর থেকে অন্তঃস্থল ভালবাসা নিও’’!
কি তার ভাষা, এখন হামার কাছে কিছুই মনে নাই।
ওরা দুই জন শ্রাবেণ ডাঙ্গার আস্তা হারা দুই দিকে চলে গেছু,
হামুও শরত বাবুর দেবদাস হয়ে সংসার মুখে খুব মনযোগ দিছু
মেলাদিন হলে দেকা হয় না, বলাও হয় না কেংকা আছু;
এখন সময়গুলো বুড়ে হয়ে গেছে আর কুনদিন দেকা হবি নে!
দুর্বঘাসে মাটি হবি, দেকতে আসিস ঘাসফড়িং এর নাচন দেকিস।
০১ আশ্বিন ১৪২৬, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০
—————————————-
বগুড়ার আঞ্চলিক ভাষায় লেখা চেস্টা করেছি
বগুড়ার আঞ্চলিক ভাষায় লেখা কবিতাটি পড়লাম বাউল কবি আলমগীর সরকার লিটন। আমার একটি ছোট্ট পরামর্শ হলো, লিখা পাবলিশড করার পূর্বে পোস্ট প্রিভিউ দেখে নিতে পারেন। তাহলে স্পষ্ট বুঝতে পারবেন আদৌ কোন বানান বা বাক্য গঠনে মিসিং রয়েছে কিনা।
আপনার নিরাপদ জীবন আর সুন্দর সময় কামনা করছি।
জ্বি আপনার পরামর্শ মাথায় রাখলাম কিন্তু পোস্ট প্রিভিউ কি ভাবে দেখব?
যেখানে পোস্ট তৈরী করছেন সেখানে। প্রকাশ বাটনের উপরে প্রাকদর্শন।
আমার ভীষণ ভালো লেগেছে । মুগ্ধ হলাম ।
একটু চেষ্টা করেছি মহী দা অনেক ধন্যবাদ
ভিন্ন এক অন্যরকম ভাষার শব্দ মিশ্রণে মনোরম পরিবেশনা সৃষ্টি করলেন, কবি লিটন দাদা। শুভকামনা থাকলো।