তোমার কি মনে পড়ে
সেই পুকুর পাড়ের কথা
পাড়ে ছিল, কত গোলাপফুল
গাঁদাফুল, আর মাধবীলতা!
তোমার কি মনে পড়ে
সেইসব সোনালি দুপর
সকাল-দুপর বিকেল-সন্ধ্যা
বাজতো তোমার সোনার নূপুর
তোমার কি মনে পড়ে
সেই পৌষের সকালের রোদ
দু’জনে বসে গল্পে মাততাম
হতো না মনে বিরক্তি বোধ।
তোমার কি মনে পড়ে
সেদিনের সেসব মধুর স্মৃতি
আমার আজও মনে পড়ে
সকাল-বিকাল দিবা-রাতি।
আমাদের জীবনের সুখস্মৃতি বা নস্টালজিয়া কোনটাই স্থায়ী নয়।
ভাঙ্গা গড়ার মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলে এবং এগিয়ে যেতে হয়। তাই তো বলি …
একটাই জীবন … একটাই জীবন … একটাই জীবন … উপভোগ করো সব স্মৃতি।
সুন্দর মন্তব্যের জন্যে কৃতজ্ঞতার সাথে অজস্র ধন্যবাদ জানাচ্ছি, শ্রদ্ধেয় দাদা। আশা করি এই সময়ে সপরিবারে ভালো থাকবেন।
আপনার কবিতাটি পড়ে মনে পড়ে গেল সেই ফেলে আসা দিনগুলোর কথা আমরা এখন যারা শহরে জীবন ব্যবস্থায় বেড়ে উঠছে তাদের জীবনের অনেক অংশ জুড়েই ঘর কেন্দ্রিক জীবন ব্যবস্থা যা তাদের শৈশবের স্মৃতি গুলোকে সংকীর্ণ করে দিচ্ছে। আধুনিক সভ্যতার যুগে আমাদের চারপাশের যে আবহাওয়া তাতে মনে হয় স্মৃতির জমানো সেই উঠোন এখন খুব কম মানুষই আঁকড়ে ধরে বেঁচে থাকে। ভালো থাকুন ভাইয়া দারুন লেগেছে কবিতাটি ☺️☺️
ফেলে আসা দিনের নিজের একটা স্মৃতিবিজড়িত করুণ ঘটনা আমাকে আজও কাঁদায়। যখন মনে পড়ে তখন মুহূর্তের মধ্যেই আমি কেমন পাগলের মতো হয়ে যাই। ওই ঘটনা মনে ধরেই কবিতার ছলে আজকের এই ছোট লেখাটি। পড়েছেন জেনে অত্যন্ত খুশি হলাম, প্রিয় দিদি।
শুভকামনা থাকলো।
নান্দনিক কথামালা, নিরন্তর শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা অবিরাম।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি, শ্রদ্ধেয় প্রিয় দাদা।