উগান্ডার কবিতা
মুল: ইংরেজি
অনুবাদ: বখতিয়ার শামীম।
অপরাধীগণ কি চিরঞ্জীব!
মুচকি হেঁসে তাকিয়ে আছে সত্যবাদীর দিকে
ওরা ভাবছে,
যে পাপী সিংহাসনে বসে খেলছে ইঁদুর বিড়াল
তাকে তোমরা কতটুকু জানো
ভ্রষ্টচারী পাপের আত্মা শরীর ছুঁয়েছে তাঁর।
সেখানে তুমি জাতের বিচার করবে?
পাপ লেহন ভেঙে দেবে জাতের আস্তানা
যে সম্রাজ্ঞী চিৎকার করে বলবে
আমার চাই ক্ষমতা, আমার চাই পাওয়ার,
যেনতেনো খেলা খেলে চলবেনা
আমার চাই উন্নয়ন, এত কিছুর পরেও তার সাম্রাজ্যবাদী আচরণ রুখবে কে!
সেতো ভাবছে
এদেশের প্রত্যেকটা মাটির কণা তার
কেও কি আছে মুখোশ খুলে দেবে
মুখোমুখি দাঁড়াবে
জানিয়ে দেবে এই মৃত্তিকার প্রত্যেকটা ইঞ্চি
এদেশের খেটে খাওয়া মানুষের।
একটি প্রেতাত্মার হুঙ্কারে
যদি কাঁপন ধরে সততার বুকে।
জালিমের ভ্রূকুচকানো চোখ
আরও রক্ত ঝড়াবে আরও রক্তে লাল হবে
দাঁতালো হাতিয়ার।
তখন ওরা হাসবে,
তখন ওরা চারদিকে ছড়িয়ে দেবে
তাদের দাসত্ব স্বীকার করার ফরমান।
সেদিন পারবে কি নিজেকে রক্ষা করতে?
এখন সময় তার জ্যোতি ছড়িয়ে
চরম সীমান্তে অবগাহন করছে।
বরং হৃদয়ে ভরে ওঠা জিদকে
জাগিয়ে তোলো, আটকে রাখা ক্ষোভ কে বলো
এখন সবকিছু চরমে পৌঁছেছে
যদি সাহস জাগাও মনে
একটা হুঙ্কারে ভেঙে পড়বে তুলোর দেওয়াল
একটা চিৎকারে পাপী হবে নাস্তানাবুদ
মনে রেখো অপরাধী সৎসাহসের কাছে দুর্বল।
উগান্ডার পথে পথে আমরা তিনজন।
"যেনতেনো খেলা খেলে চলবেনা
আমার চাই উন্নয়ন, এত কিছুর পরেও তার সাম্রাজ্যবাদী আচরণ রুখবে কে!"
___ সাহসী কথা কাব্যে যাপিত জীবনের গল্প উঠে এসেছে। গুড লাক শামীম।