রাতের ভেতরে হারিয়ে যেতে যেতে আমি আবারো
খুঁজে ফিরি আঁধারের নিজস্ব ওম। যারা নিজেদের
সাম্রাজ্য বাড়াবে বলে খুঁড়েছে আমার ভিটে, তাদের
প্রেতাত্মা দেখে আমি হেসে উঠি। এরা একাত্তরে ঠিক
এভাবেই হেরে গিয়েছিল আমার পূর্বসূরীর কাছে। রক্ত
ও রোদের নিয়ন্ত্রণে জয়ী হয়েছিল সূর্যবালার দুটি হাত।
দিনের ভেতরে হারিয়ে যেতে যেতে আমি আবারো
দেখে নিই আমার কনুই। চামড়ায় জমে আছে কালো
দাগ। হামাগুড়ি দিয়ে মরণাস্ত্র বহনের ভার। আর উত্তর
সূরীসুত্রে প্রাপ্ত গেরিলা কৌশল। সময় হলে যে পাঁজর
বিষ্ফোরিত হবে যথাশীঘ্র, একান্তই আণবিক উত্তাপে।
3 thoughts on “সূর্যবালার হাত”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
দিনের ভেতরে হারিয়ে যেতে যেতে আমি আবারো
দেখে নিই আমার কনুই। চামড়ায় জমে আছে কালো
দাগ। হামাগুড়ি দিয়ে মরণাস্ত্র বহনের ভার।
খুব সুন্দর লেখা
বাহ্ চমৎকার অনুভূতির অনন্য বুননকৌশল