এখন যেখানে জাঁদরেল বিল্ডিং
একদা একটা জলাধার ছিল
হাঁটুপানি, তবু প্রাণ ছিল
গামছা বিছিয়ে পোনামাছ
শিকারে কতটুকু পটু ছিলাম
এমন প্রশ্ন উহ্য থাকলেও
প্রাণপ্রাচুর্যের কমতি ছিল না
জলাধার আমাদের অধীন
অথবা আমরা তার বশীভূত ছিলাম
একে অপরের পরিপূরক
কিংবা আজন্ম গাঁটছড়ার চুক্তি
জলাধার ত্যাগিত হবে, আমরাও
পরিযায়ী জীবনে অভ্যস্ত হবো
কোনদিন ভাবিনি, জলাধারের
ভাবনা সূচীত না হলেও আমরা
বরখেলাফি কিংবা বিশ্বাসঘাতক
আমরা অক্ষম ছিলাম, দানব
ট্রাক যখন পীঠ উপুড় করে
পৃথিবী ঝাড়ছিল নিরাপদ দূরত্বে
অবলোকন করেছি, আর কিইবা
করার ছিল… রাক্ষুসী মানুষ
পুকুর নদী খাল গোগ্রাসে গিলে ফেলে
তাদের ক্ষুধা অফুরন্ত
এক একর জলাধার তাদের
ক্ষুধার কাছে কিছুই না
এই কপট বিল্ডিং এর নীচে
শৈশবে আঁটকে আছে, কেউ
খুঁড়তে চাইলে সব তথ্য সরবরাহ
করা হবে, কেউ কি আগ্রহী..!
ভাল লাগল
আন্তরিক শুভেচ্ছা রইল প্রিয় কবি'কে।
আপনার ধারাবাহিকটি নিয়মিত পড়ার ইচ্ছে রইলো কবি আবু মকসুদ।
আপনার এই সিরিজ কবিতা সমূহ আমি সহ আমরা সবাই পড়তে চাই।
নিয়মিত হোক।
শুভেচ্ছা সহ ভালোবাসা কবি ভাই।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় কবি দা। সুন্দর সন্ধ্যা।
সুন্দর কবিতা।