শীতের এক সকালে-
শিশিরের কোমলতা আর
সূর্যের প্রথম আলোয়
মনটা চনমন করে উঠে।
বাইরে বের হয়ে দেখি-
শুভ্র শাড়ি পড়ে কোমল চেহারার এক মেয়ে
খালি পায়ে-
ঘাসের ডগায় জমে থাকা
হিরার মত টুকরো শিশিরের জলের উপর-
অনেক সাবধানে হাটছে।
চুলে গুজে রেখেছে একটা লাউ ফুল
দুধ সাদা হাতে তার কলমি ফুল।
মনটা আমার শিহরিত হয়ে কুয়াশার মত দোল খায়।
একটু একটু করে সামনে এগিয়ে যায়
মনে হতে থাকে; সে আমার হাজার বছরের চেনা।
তাহলে কি সে-ই আমার……
সামনে এগিয়ে নিঃশব্দে দাড়িয়ে থাকি।
খুব দ্রুত চোখের পলক ফেলতে ফেলতে
আমাকে বলে-
আপনি……..
আমি কি আপনাকে চিনি?!!
মনে হয়-
কিন্তু –
ঠিক মনে করতে পারছিনা।
বলেনতো আপনার সাথে আমার কোথায় দেখা হয়েছিল?
আমার ঠোঁটের কোনায় খুঁজে পাওয়ার আনন্দ।
তাকে বলি-
আমাকে ছুঁয়ে দেখ
তোমার সব মনে পড়বে।
তার দুধ সাদা একটা হাত আমার দিকে এগিয়ে আসতে থাকে
আমাকে স্পর্শ করে
প্রচন্ড অস্থিরতায় কাঁপতে থাকে সে
কাপা কাপা গলায় বলতে থাকে-
এত দিন কোথায় ছিলা!
আর সোজা হয়ে দাড়িয়ে থাকতে পারেনি
জড়িয়ে ধরে- কাঁদো কাঁদো গলায় বলতে থাকে
প্রতিজ্ঞা কর; আর হারাবেনা তুমি।।
উপমার অদ্ভুত সাযুজ্যে ভালবাসি কবিতার আজকের পর্ব অনেক বেশী সাবলীল হয়েছে। অভিনন্দন কবি মি. ফেনা।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় শ্রদ্ধাভাজন মুরুব্বী।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে অনেক বেশি উতসাহিত হলাম।
ভাল থাকবেন সতত।
চলুৃক এই ধরাবাহিক কবিতা। প্রেমের কবিতা কখনও পুরোনো হয় না ফেনা ভাই।
প্রিয় সুমন ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আমি বললাম হারাবে না কবি ভাই। আপনি ভালোবেসে যান।
হা হা হা… জি জনাব, দোয়া রাইখেন।
আজ বেশী সুন্দর হয়েছে কবিতাটি।
তাই… অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ।
কবিতায় শুভেচ্ছা প্রিয় কবি দা।
দিদিকে অজস্র ধন্যবাদ।
সুন্দর কবিতা ভাই।
অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন সতত।
চমৎকার কবিতা।
অনেক ধন্যবাদ জনাব।
ওয়াও!