মাইনাস
আমাতে তুমি বীজগণিত হলে
ব্র্যাকেটের মধ্যে রেখে “মাইনাস”“মাইনাস”খেলা
কালো হরিণ দুজনের মধ্যেখান দিয়ে যুগ যুগান্তর ধরে হেঁটে চলেছে
দেখতে পাচ্ছো?
জড়িয়ে থাকা কোলবালিশ কেঁপে উঠলেই পরীর দেশে চলে যাই
গোঁফ, চুল, সরুসরু হাত, জ্বলজ্বলে চোখ, কামুক ইশারা গুলো রজনীগন্ধার ধোঁয়া হয়ে শরীর পোড়ায়—-
কখনও কখনও গলি রাস্তার মোড়ের পাগল কুকুর হয়ে ওঠে—-
তৃতীয় বন্ধনীর কাজ ঠিকঠাক পারি না—-
সরলের ভাগগুলো কষ্টে বুক চাপড়ায় আমাতে—–
আমি এক উজ্জ্বল ভোটার —-
কখনো শহরে কখনও গ্রামে মিছিমিছি “যোগ”এ মাতি
কিছুদিন পরে সেই ফিরে আসি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পাঠ্যপুস্তকে—
জৈষ্ঠের রোদে রূপকথার পক্ষীরাজ হাঁফছে
প্রেমগুলো কুলপি —–গলে গরম জল
তবুও
চারহাত ঘামে ডুবে খেলে চলেছে “প্লাশ -মাইনাস”খেলা
আপনার কবিতা গুলোন সময়ের কথা বলে। ভীষণ বাস্তবতা উঠে আসে।
কাব্যটি সবার জীবন জুড়েই স্সৃতি ফোটা রাখবে কেননা, এ যে সবারই কথা।
বোধকরি আমি আগেও বলেছি আপনার লেখা এতোটাই বাস্তসম্মত যে, আমার এবং আমাদের চারপাশের সমাজ মূলত এভাবেই চলছে। অবিরাম প্রেম আর প্রেম-ছলনা।