টিম্বাকতু

1-69

বিস্তির্ণ প্রেইরি নয়-
ছুঁই ট্রপিক্যাল নিষ্পাদক প্রান্তর,
অলসভাবে বহমান নদ-নদী
ধরিত্রীর বুক ছিন্ন ভিন্ন করে বয়ে যায়।

শ্রাবণের প্লাবনে পুষ্টিবর্ধক ভূমি
গুল্ম, ঝোপ, ক্বচিৎ ঘাসে পূর্ণ হয়;
গ্রস্ত উপত্যকা, পর্বত, মালভূমি পেরিয়ে
সতেরোটি নীল পদ্ম এনেছি, চন্দ্রমহিনী।
বহু দীর্ঘ, শীর্ণ, গভীর হ্রদের পদ্ম!

অবিরাম রোদে পুড়ে দগ্ধ হয়েছি,
চির হরিৎ বৃক্ষের নিবিড় অরণ্যে
রেইন ফরেস্ট পেরিয়ে, স্মৃতিধৃত ইতিহাস।
যেখানে বৃষ্টিপাত ক্রমে ক্ষীয়মাণ-
দুটি সমান্তরাল চ্যুতির মধ্যস্থান, টিম্বাকতু।

সৈয়দ মুহাম্মদ আজম সম্পর্কে

“যে জীবন ফড়িঙের, দোয়েলের– মানুষের সাথে তার হয় না'কো দেখা।" পড়া, লেখা আর ঘুরা- এই নিয়েই আমি চ্যাংড়া থেকে হতে চাই বুড়া। কবিতার প্রতি মোহ নাকি হৃদয়ের টান -জানিনা। অলক্ষে থেকেও হৃদয়ের মর্মকথা পৌঁছাতে চাই দিগন্তের বাঁকে বাঁকে। একঝাঁক স্বপ্ন বুকে- নিত্যি ছুটি দিকে দিকে...

3 thoughts on “টিম্বাকতু

  1. স্বতন্ত্র ধারার কবিতা আমার কাছে বরাবরই অসাধারণ লাগে। গুড। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_Yes.gif.gif

    নিজে লিখুন এবং আপনার সহ-ব্লগারদের লিখায় মন্তব্য রাখলে আরও খুশি হবো। :)

    1. ধন্যবাদ, আপনার মূল্যবান মতামতের মাধ্যমে উৎসাহ প্রদানের জন্য।

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।