এক
তিলের নাড়ুর মতো দুহাতের পাকে
মা কেবল ছোট হয়ে আসে
দুর্দান্ত করবীগাছ, বীজের ভেতরে সেও
লুকিয়ে যায় কোমর অবধি
তাকে মশারি টাঙিয়ে, তাকে ধামাচাপা দিয়ে
আমিই দুহাত তাস খেলতে বসেছি
বেলা শেষ, খেতে বসেছি কাঠটগর শিউলিবাটা দিয়ে
প্রতি গরাসের সাথে ওই হাত হয়ে উঠছে হাতপাখা
ওই গ্রীবা গতজন্মে গলায়-দড়ি মেয়ের মতো
লম্বা রাজহাঁস
মা উড়বেই…
আর আমি তক্ষুনি ঝাঁপিয়েছি বুকের ওপর
ও মা চোখ খোলো, কেন মাগো কথা বলছো না!
কী অসম্ভব মায়া নিয়ে লিখেছেন লিখাটি। আবেগাপ্লুত হলাম প্রিয় চন্দন দা।
বাহ্, অনেক ভালো লাগা রইল
খুব সুন্দর হয়েছে। আবেগাপ্লুত হলাম
তিব্র আবেগ নিয়ে জটিল অনুভুতির অতি সহজ উপস্থাপন সত্যি হৃদয়ে নাড়া দিয়ে গেল !