ধরিত্রীফুলগাছ
সৌন্দর্য, আমাকে স্নিগ্ধ চোখে চোখে রাখো
বাতাস শান্তিপীড়িত, বাতাস কীটবাসস্থান
আর প্রেমিক-প্রেমিকা ফোঁড় আছে অন্ধকারে
সিক্ত-অভিসিক্ত দুই পাখি
গালে ছোট ছোট সুশ্রী চাঁদের কারখানা
ওই যে ষোল শাখার ধরিত্রীফুলগাছ
কিছু না কিছু পাপড়ি সবার মাথায় —
আমি সেখানে লেখা কুড়োতে যাই
দেখি রোগা একটা আহারে ইঁদুর, তার দিন শুরু হল
আলো এসে বসেছেন ঝিঙেক্ষেতে স্বয়মাগতা
তারপর আজ রাতে যতবার শরীরে গিয়েছি
ছোট্ট সোঁতায় শুধু মাছ চমকে ওঠার শব্দ
তুমি আর বিবাহ করো না
আমার শান্ত পোতাশ্রয় হয়ে যাও!
ভালোবাসার জলকামান দুজনে ঘুরিয়ে দেব পৃথিবীর দিকে…
বেশ ইন্টারেস্টিং কবিতা। চন্দন দা’র লিখা মানেই বৈচিত্র্যভরা। শুভ সকাল দাদা।