চন্দ্রকোষ
অটো-সবুজ গাছপালা
মেঘ ভেসে যাওয়ার শব্দে
গৃহে যে শ্যামলী থাকে, চার পা, ডাকছে
যেখানেই জল, সেটি পৃথিবীর শিরা
ফাঁকা মাঠে শস্যের কীর্তন শুরু হল
মিঠে ও শমিত এই বোলে
একদিন, স্তন নিচু, আমাকে কুড়িয়েছিলে, ফুল!
নিজের দীপ্তি নিভে সবচেয়ে শান্ত এই সন্ধে হয়ে যাওয়া,
যখন একটু গলা টানতেই মুখে অস্তিত্ব উঠে আসছে।
রাত দু’ইঞ্চির বেশি অগভীর দেখে
সিঁদূর-ধুতির ছাপে তখনও আকাশ মা-কালী!
এই ক্ষণে কতবার পুব থেকে দক্ষিনপ্রবাসী হল যে সৌমিক
আমার পরেও কত চাঁদ চিরকাল মেঘে লুকোবে…
[“সহ্যকে যন্ত্রণা করি”]
চমৎকার প্রিয় চন্দন দা। কবিতার জন্য শুভেচ্ছা।
মুগ্ধ হলাম কবি দা।
অনেকদিন পর আপনার কাব্য গন্থের কবিতা পড়লাম চন্দন দা। সুন্দর।
কবিতা পাঠে মুগ্ধতা রেখে গেলাম শ্রদ্ধেয় কবি দাদা।
যেখানেই জল সেটি পৃথিবীর শিরা – এই লাইনে এসে চোখ আটকে গেলো । ভালো লিখলেন কবি ।