থেকে যেতে পারতাম বকুলগাছের নীচে সারারাত।
পরদিন পলিথিন, কাচের বোয়েম কিনে
টফি-বিস্কুট দোকান লাগালে বেশুমার
ঝড়বৃষ্টি এসে যেত। আমি জ্যান্ত-পাঁকাল ওই বিদ্যুৎপাত
বয়েমে সাজিয়ে ভিজে স্কুলশিশুদের
হাতে দিতে দিতে ভাবতাম
এই কি তোমার মেয়ে? এই কি… আমার!
3 thoughts on “বকুলগাছের নীচে”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
কবিতায় শুভেচ্ছা এবং শুভ সকাল কবি চন্দন ভট্টাচার্য।
চমৎকার কবি দা
মানুষকে ফুল না হয়ে গাছ হওয়াই উত্তম। ফুল ঝরে মাটিতে পড়ে যায়। আর গাছ ঠিকই মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে থাকে।