ভাষা থেকে হারিয়ে গেছে রোদ
সব্বাই স্মৃতি খুলে বসেছে অধ্যয়নে
দেখছে, সরে যাওয়ার আগে একটু মায়াবি হল পারস্য-আকাশ
চোখের সামনের এই ছোট্ট ভূগোল জ্বাল দিলে
অনেকটা আখের গুড় বেরিয়ে আসবে
আমি মুগ্ধ, প্রতারিত;
আমি কলাপাতা, কীভাবে হাতিজীবনের
মুখোমুখি হব?
ঘুম থেকে ছেলের ডাকে ওঠা কতদিনের স্বপ্ন ছিল!
অথচ ভাষা যেন মাঠা তুলে রাখা দুধ —
স্বামীনাথন সবটাই জানেন
কোথায় কাদের খাওয়া হচ্ছে না ব’লে
আতঙ্ক ক’রো না
একদিন চালডালের বস্তার মুখ খুললেই
আমরা বেরিয়ে আসব
ততক্ষণ কেউ সন্ধের ভুট্টাভাজা আনবে বাটি ভ’রে
কেউ আহ্নিক না ক’রে ঢোঁকই গিলবে না
আরোগ্যঋতুকে হাঁটিয়ে আনা হচ্ছে রাস্তার
ডান দিক দিয়ে, তার রুপোলি হাতকড়া
দেখতে পেলাম
স্বামীনাথন একজন দেবতা ও একজন
পুলিশ অফিসার
সুন্দর এবং পরিপাটি কবিতা পড়লাম। মুগ্ধপাঠে শুভেচ্ছা প্রিয় কবি চন্দন দা।