অনেক বেশী পেয়ে গেছি এক জীবনে, অনেক…
বামনের হাত চাঁদে পৌঁছায় না জেনেও-
হাত বাড়িয়েছি নির্বাণ আগুনে, দহনের লীলায়
ছাই হইয়ে গেছি; নির্বাক! অবশিষ্ট প্রাণে
পদদলিত হতে হতে পৌঁছে গেছি পৃথিবীর এক কোণে!
যেখান থেকে কান্নার শব্দ বের হতে অক্ষম
আকুতির ভাষা যেখানে তুচ্ছ,
মিনতির হাত ভরে উঠে বিত্তবানদের থু থু’র দলায়;
যেখানে নগ্নতাতে আভিজাত্য বলে, অকথ্য
জোর গলায় প্রকাশ করে জঘন্য অহম!
পাঠশালার বাধ্য গত ছাত্রের মত
এখান থেকে আমি পড়তে শিখেছি আস্তা-কুঁড়ের স্বপন
চিনতে শিখেছি বামন অ-বামনের পার্থক্য; জীবন- মন!
নিঃশ্বাসে নিবিড়ে শিখেছি নিঃশ্বাস হীনের ক্রন্দন
তা’রো নিবিড়ে দেখতে পেয়েছি বিশ্বাসের মরণ!
সাধনার সাধন দেখো নি কেউ
অথচ তীক্ষ্ণ চোখে খুঁজে যাও ছুতো,
মাটির বিদীর্ণ বুক ভেদ করে উঠে আসে পোড়া গন্ধ
কেউ জানলো না-
বীভৎস সেই ক্ষতের তলে পড়ে আছে প্রেমান্ধ মন;
ঝলসানো হৃদপিণ্ড!
মাটির বিদীর্ণ বুক ভেদ করে উঠে আসে পোড়া গন্ধ
কেউ জানলো না-
বীভৎস সেই ক্ষতের তলে পড়ে আছে প্রেমান্ধ মন;
ঝলসানো হৃদপিণ্ড!
সুন্দর একটা কবিতা! কবির জন্য শুভকামনা থাকলো।