মানচিত্র ঘুমালে
.
দ্বীপ সরকার
.
ঠিক উন্মুক্ত শরীর, বাদাম চেরা স্তন বেয়ে
আসা ক্লীব লিঙের আত্না,
অসম্ভব ভয়ের বেড়াল ঝাঁপিয়ে পড়ে যেনো,
জড়বস্তুও আচনক খুলে ফেলে চোখ।
.
দয়িতার নাটকে ধর্মের জয় দেখে অধর্মের চোরাবালি কান্না,
আমরা গুটিকতক চিত্রানদীর জোসনা,
পালকহারা থৈ থৈ রাত্রীর সংসারে অতিথি পাখি,
জিব্রীলের ডানায় চরে মুখ লুকিয়ে আসা
শামুক বড্ড উপার্জনমুখি প্রাণী মনে হচ্ছিলো –
কি সুন্দর ধীরে ধীরে ভিড় চিরে
পথিক বেভুল যেমন চরাচরে।
.
এমনটাই ভাবি এখন। মানচিত্র ঘুমালে
এমন ভয়াল বেড়াল ঝাঁপিয়ে পড়ে কিনা।
একাত্তরে যেমন মানচিত্রকে ঘুমাতে দেয়নি কেউ কেউ….
.
লেখা ৪/৩/১৬ইং
‘স্বাধীনতা, সে আমার – স্বজন, হারিয়ে পাওয়া একমাত্র স্বজন –
স্বাধীনতা – আমার প্রিয় মানুষের রক্তে কেনা অমূল্য ফসল।
ধর্ষিতা বোনের শাড়ী ওই আমার রক্তাক্ত জাতির পতাকা।’
___ আপনার কবিতাটি পড়ে রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ’র কয়েকটি চরণ মনে পড়লো।
ধন্যবাদ প্রিয় কবি মি. দ্বীপ সরকার। আশা করবো ভালো আছেন। ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে