মুখোশ খুলে একদিন দাঁড়াবে যে পথগুলো
মুখোশের কোনো ভবিষ্যত থাকবে না। ভবিষ্যত থাকবে মমির। আর যারা
মমি হতে পারবে না তারা পলায়ন করবে অন্য কোনো উপগ্রহে। – এমন
আদেশ জারীর পর রাজার দরবারে ভিড় করে অগণিত শরণার্থী। সীমান্ত পার
হয়ে যাবার জন্য যারা বোর্ডারে গিয়েছিল, ফিরে আসে তারাও। সবাই সমস্বরে
বলতে থাকে- পথ দাও, না হয় ভেঙে দেবো সকল ছায়ারহস্য। শ্লোগান শুনে
কিছুটা ঘাবড়ে যায় রাজতন্ত্রের দেয়াল। বিগত সকালে যারা দেয়াল লিখন শেষ
করে ব্রাশগুলো সামলে রেখেছিল, তারাও বিতরণ করে নতুন কালি। লাল রঙের
ছটা দেখে কয়েকটি ফিলিস্তিনি পতাকা হাতে এগিয়ে আসে একটি রক্তাক্ত শিশু।
এবং বলতে থাকে- মুখোশ খুলো হে পথ। আমি শিখে নিয়েছি কীভাবে চালাতে হয় মাটির বুলডোজার।
শুভেচ্ছা প্রিয় কবি প্রিয় ইলিয়াস ভাই।
শুভেচ্ছা ইলিয়াস ভাই।
কবিতা পড়লাম কবি ফকির ইলিয়াস।
শুভেচ্ছা কবি দা।