আপনাকে বলছি, লিখতে পারতাম। লিখি নাই।
তোমাকেই বলছি। তুমি।
যে তুমি সুফিইজমে অর্ধেক বিশ্বাস করো।
হ্যাঁ, অর্ধেক। তোমার সুবিধামতো।
সুফিবাদের কথা বলো, কিন্তু ভাস্কর্য মানো না।
বিশ্বাস করো না। কেন করো না?
কে তুমি? কি মতলব নিয়ে এই মাঠে এসেছ?
বুঝে, নাকি না বুঝে?
বিশ্বে যে এত ভাস্কর্য, তা তুমি দেখ নাই?
রুমী, হাফিজ পড়েছো?
ইমাম গাযযালী?
ওমর খৈয়াম ?
পড়েছ?
তাঁঁদের ভাস্কর্য কোথায় কোথায় আছে,
একটু দেখে নাও।
গুগল করো, পেয়ে যাবে।
তুমি গান করো, বাজনা তোমাকে
মানতে হবে।
তুমি ফকিরি করো। মাজার তোমাকে
মানতে হবে।
ওলীদের মৃত্যু নেই। এই বিশ্বাস তোমাকে
রাখতেই হবে।
মাঝামাঝি কোনও পথ নেই।
সুফিবাদ করবে, ওলী মানবে না – তা হয় না।
তুমি মাঝামাঝি থাকতে চাইলে তুমি
ফাউল। তুমি ভ্রান্ত। তুমি কনফিউজড।
জানো কি, ভ্রান্তদের কিচ্ছু নেই অবশেষে।
তোমার আক্বিদা না থাকলে, তোমার উচিৎ
নয় সুফিইজম করা।
অন্য পথ ধরো। বাউলবাদ আর বৈষ্ণববাদ
যাই বলো, মুলত একই সন্ন্যাস।
গান লিখতে চাও, পূর্ণ আরাধনায় লেখো।
অর্ধেক বিশ্বাসে নয়।
মনে রাখবা, স্বশিক্ষিত তারাই হতে পারে
যারা আলোর আরাধনা করে।
সাধন ভজন না থাকলে সৃষ্টিতত্ত্বে বিশ্বাস
পূর্ণ হয় না।
আর বিশ্বাস পূর্ণ না হলে সিদ্ধি হয় না।
আর কিছু বলবো?
না থাক। এটাই তোমার জন্য বেশি।
ইলমে তাসাউফ কে বুকে ধারণের ক্ষমতা
সকলের নেই।
বিশ্বে যে এত ভাস্কর্য, তা তুমি দেখ নাই?
রুমী, হাফিজ পড়েছো?
ইমাম গাযযালী?
ওমর খৈয়াম ?
পড়েছ?
তাঁঁদের ভাস্কর্য কোথায় কোথায় আছে,
একটু দেখে নাও।
চমৎকার
দুর্দান্ত উপস্হাপনা।