পরিবেশবাদী পাখিরা জানে বিবিধ ভাঙনের সংজ্ঞা।
নির্ধারকরা নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করে কিভাবে নির্ধারণ করে বনেদি কৃষিনীতি, তা দেখেও বুঝতে পারে না কালের কৃষক। হায় ভূমি ! হায় জমিনের বিবর্ণ প্রচ্ছদ !
আমি তোমার লালিত মুখ এঁকে যাচ্ছি আমার যে সুনীল কবিতাটিতে- সেটাই আপাতত আমার শেষ ইশতেহার।
ফেরার পর প্রান্তিক চাষীরা যেমন ঋতুসংলগ্ন ভোর বহন করে মাঠে যায়, আমিও তেমনি লিখে রাখছি জলের প্রিয় সীমান্ত। এখানে কোনোদিনই বিপুল জনবসতি গড়ে উঠবে না জেনেও ; সকল জোতদারদের হাত থেকে মুক্ত ঘোষনা করছি এই মৌসুমি অঞ্চল। প্রবল ইচ্ছা নিয়ে গ্রহণ করছি প্রকৃতির নিয়ন্ত্রন। সম্পদের হিস্যা চাই,
এবং নথিদদ্ধ জল সীমানারও, আজ সে দাবির ধানতন্ত্র আমি পুনর্ব্যক্ত করছি।
আমি তোমার লালিত মুখ এঁকে যাচ্ছি আমার যে সুনীল কবিতাটিতে- সেটাই
আপাতত আমার শেষ ইশতেহার।
চমৎকার লেখনি।
দোয়া ও শুভ কামনা রইল ।
বাস্তবতার মুখোমুখি কবিতা