অভয় আনন্দ এসে খুঁজে কার ঘর, কার পথে
অনেকগুলো পথ মিশে যায়- কালের প্রভাতে
আমি তো ব্রাত্যজন-আজীবন অন্বেষণে আছি
একটু সবুজ পেলে, ঘাটে বসে প্রাণ নিয়ে বাঁচি
অথবা সাঁতরে শেষে; সমুদ্রের গভীর প্রণয়ে
থেকে যাই শুদ্ধাচারে- কবিতার নামগুলো লয়ে
অপার উদ্ভিদে এই ভালোবাসা রাখে যে আঙুল
কিংবা ঝড়ের কাছে সারিবদ্ধ রেখে যাওয়া ভুল
সবই কি রবি’র ছায়া বুকে নিয়ে স্রোত হয়ে যায়
সেই নামে বাঁশরিয়া চিরকাল মুরলী বাজায়
শুনি বাঁশি, শুনি ধ্বনি- তন্ময়ের রেখারাজ্য এঁকে
পঁচিশে বৈশাখ এসে তাঁর নামে রোজনামচা লেখে।
শুনি বাঁশি, শুনি ধ্বনি- তন্ময়ের রেখারাজ্য এঁকে
পঁচিশে বৈশাখ এসে তাঁর নামে রোজনামচা লেখে।
খুব সুন্দর লিখেছেন