এই পৃথিবীতে যুগে যুগে কালে কালে কিছু কিছু মানুষ লোভের মিষ্টি ছড়ায় আর কিছু কিছু মানুষ সেই লোভের মিষ্টি খায়, কিংবা লোভের ফাঁদে পড়ে। পরিণাম অবশ্যম্ভাবী পতন। অতি লোভে গলায় দড়ি তো পড়বেই। কেউ আপনাকে মারুতির দামে মার্সিডিজ গাড়ি দিতে চাইলে অবশ্যই সেখানে কোন গণ্ডগোল আছে, এইটুকু বোঝার জ্ঞান যদি আপনার না থাকে তাহলে তো আপনি অপদার্থ, মুর্খ।
যুবক, ডেসটিনি, ইউনিপে দেশের কতিপয় মানুষের লোভকে পুঁজি করে তাদের লোভনীয় ফাঁদ পেতেছে আর মানুষ সেই ফাঁদে পা দিয়েছে। দুই পক্ষই সমান অপরাধী। যার সর্বশেষ নমুনা ইভ্যালি। এই দেশে বিশাল বড় একটা অর্গানাইজড ফিনানশিয়াল ক্রাইম দেখলো ইভ্যালি ও আহসানের মাধ্যমে। দেশের মানুষকে বলে, বুঝিয়ে আসলে কোন লাভ নেই। আবার নতুন কোন ফাঁদ আসবে, কিছু মানুষ আবার মিষ্টির পিছনে দৌড়াবে।
নিজেকে সামলান, নিজের লোভ সামলান, এক লাফে গাছে উঠা বা এক লাফে বড়লোক হওয়ার অলীক চিন্তা বাদ দিন। দেখবেন অনেক কিছুই বদলে গেছে। রাসেল, তার বউ এবং আহসানের মৌল্লারা যেমন প্রতারক, ধান্দাবাজ, অপরাধী, তেমনি আপনি তাদের প্রলোভনে পড়ে নিজেও কম অপরাধী নন! তারা হাজার কোটি টাকার লোভ করেছে আপনি হয়তো হাজার, লক্ষ টাকার লোভ করেছেন পার্থক্য কেবল টাকার অংকটা।
এইসব প্রতারকদের হাত অনেক লম্বা। এদের মাথায় থাকে ক্ষমতাবানদের ছায়া। তাই যুবক কিংবা ডেসটেনির টাকা কোন লোক ফেরত পায়নি। আহসান কিংবা ইভ্যালিরও পাবে না। রাজনীতি পরিবর্তন হলে একদিন নগদও বকেয়া হবে হয়তো।
এইসব প্রতারকদের হাত অনেক লম্বা। এদের মাথায় থাকে ক্ষমতাবানদের ছায়া। এই কথাটি শতভাগ সত্য। দেশে নিত্য নতুন সব প্রতারণার পথ তৈরী হচ্ছে। মানুষ জেনে শুনেই যেন সেদিকে ধাবিত হয়। যা কোন ভাবেই কাম্য হতে পারে না।
Right, thank you
সেজন্য ত বলে লোভে পাপ পাপে মৃত্যু———–
Right