জীয়ন কাঠি মরণ কাঠি
রাজকুমারী ঘুমে নিঃঝুম সাত মহলা বাড়ি
রাক্ষুসীরা চলে গেছে দূর দেশেতে পাড়ি।
কেউ কোথাও নেই শুধু রাজপুরী থমথম
রাজার কুমার ঢুকল ঘরে গা করে ছমছম।
অবাক হয়ে তাকিয়ে দেখে সাজিয়ে রূপের ডালা
রাজকুমারী অঘোর ঘুম চাঁদের সমান আলা।
জীয়ন কাঠি মরণ কাঠি জেগে ওঠ চুপি চুপি
রাজকন্যের অঘোর ঘুম রাক্ষুসীদের কারচুপি।
রাজার কুমার স্পর্শ করে রাজকুমারীর কপাল
রাজকুমারী চোখ খুলে চায় হৃদয় উথাল পাথাল।
বন্দী হল রাজকুমারী ভালবাসার ছোঁয়ায়
রাজার কুমার হাত বাড়িয়ে সোহাগে তারে জড়ায়।
কী যে অসাধালণ লেখেন আপনি, বারবার পড়তে ইচ্ছে করে দিদি ভাই।
কি বলো গো বোন ! অনেক ধন্যবাদ ।
রূপকথার মতো কবিতা।
আহা বাস্তবে যদি এমনটা হতো। শুভেচ্ছা প্রিয় কবিবন্ধু। শুভ সন্ধ্যা। 
সে তো বটেই বন্ধু । অনেক ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য ।
রাজার কুমার স্পর্শ করে রাজকুমারীর কপাল
রাজকুমারী চোখ খুলে চায় হৃদয় উথাল পাথাল।
* অনেক সুন্দর…
ধন্যবাদ বন্ধু ।
দুঃখ থাকল না, কারণ রাজকুমার আদর কোরে রাজকুমারীকে বুকে টেনে নিয়েছে বলে। অনেক সুন্দর একটা কবিতা পড়লাম! লেখককে ধন্যবাদ।
একদম ঠিক কথা । আমরা ছোট থেকে বড় মিলন দেখতেই ভালোবাসি ।
গল্পে বিচ্ছেদ বা মৃত্যু কেউই দেখতে চাই না ।
অন্তমিলের দারুন কারুকায অনেক প্রেরণা পেলাম দিদি