হুইসেল মিলিয়ে যাওয়া ইথার তরঙ্গে-
উত্তরের হিমেল হাওয়ায় সাথে পাল্লা দিয়ে চলে – রাতের অন্ধ ট্রেন।
হাতঘড়ির ডায়ালে তির্যক কাটায় কিসের যেন বিমুখী টান-
একটা ট্রেন যেন চলে যাচ্ছে বুলগেরিয়ান কুকুরের টানে স্লেজ গাড়ি হয়ে-
অনেকটা সময় ধরে থমকে আছে সময়।
হল রুমের ছাদ ফুঁড়ে মাথার উপরে ঢাউস ছাদ-
পায়চারি করা ব্যালকনি ধ’রে প্যাঁচানো সাপের মত সিঁড়ি;
ক্রমশ নেমে গেছে স্পোর্টস রুম থেকে ডাইনিং বরাবর।
কেরোসিন স্টোভে তেলের দম ফুরিয়ে গেলে পোর্চের বাতিটা এত আশ্চর্য সুন্দর লাগে –
আলোর নিচে একদল পোকা কী এত জীবন খুঁটে খায়?
কই আগে তো সেভাবে নজরে আসে নি!
অবকাশ যাপনে এসে এই প্রথম খেয়াল করলাম-
রোদ চশমার প্রয়োজন এখন আর নেই তেমন: হেমন্ত আসি আসি।
সন্ধ্যা নামতেই জলের কলে জমে শিশিরের ফোঁটা।
ছোটখাটো পোকারা অনেক খেয়েছে আলো;
এবার কি তবে সত্যি সত্যি যেতে হবে ফিরে?
ব্যস্ততা, তুমি ফিরে যাও তাসমানিয়া কিংবা আন্দামান;
আসছে তীব্র শীত।
[দিনকয়েক আগে অবকাশ যাপেন রাজশাহী গিয়েছিলাম, ছবিটি মুঠোফোন দিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জোহা চত্বর থেকে সন্ধ্যার পরে তুলেছিলাম। ]
অক্টোবরে ১৫,২০১৮
মুঠোফোনের ছবি অসাধারণ এসেছে মি. জাহিদ অনিক।
পাশাপাশি আপনার লিখার প্রতি অসীম শ্রদ্ধা আমার সব সময়ই থাকে। শুভ সকাল।
মুরুব্বী, আপনার আন্তরিক মন্তব্যে সত্যি মন ভরে যায়
সতত ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা। শুভ রাত্রি
চমৎকার একটি লেখা পড়লাম জাহিদ দা। শুভ সন্ধ্যা।
আপনার মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রিয়া দিদি ভাই।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। শুভ রাত্রি
মুগ্ধ করে ছাড়লেন জাহিদ ভাই।
বাহ ! আপনার মন্তব্যে আমি সব সময়েই আপ্লূত হই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানবেন কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী
শুভ রাত্রি