স্বর্গীয় আরণ্যক -৪
—-
মেয়েটাকে খুব বুঝি ভালবেসেছিলি আরণ্যক?
খুব করে তাকে কাছে রাখতে চেয়েছিলি?
আরণ্যক দ্রুত বেগে শহরের রাস্তায় গাড়ী চলে যায়
সেভাবে তুই না হয় একটু শান্তির জায়গা থেকে বেড়িয়ে আয়
চারা গাছ লাগাতেই মারা গেল তোর!
এত সুন্দর ঘরে তোর ছাদ ফেঁটে গেল!
আরণ্যক তোকে কি বলে সান্ত্বনা দেব?
আর রাত জাগবি না, নিঃসঙ্গ থাকবি না
যেভাবে বক পাখিগুলো আকাশে উড়ে যাবে
সেভাবে নিজের চিত্ত ভাসিয়ে দিস
আরণ্যক প্রতিদিন তোকে মেঘমালা ভালবাসে
বৃষ্টিতে ভালবাসে, অরণ্য ভালবাসে
এখানে সান্ত্বনা বলে আছে রোদ ও বৃষ্টি দুটোই
আজ দুপুরের খাবারটা ভাল করে খেয়ে নিস
কাজ মন দিস, সব ভুলে থাকিস
ঠিক আগের মত করেই এক বুক আশা নিয়ে
বাড়ী ফিরিস, হাসি মুখেই বাকী কাজগুলো করে নিস
আর সবটুকু ভালবাসা পৃথিবীতে ছাপিয়ে দিস
প্রকৃতি ও পৃথিবী তোর ভালবাসায় একাকার হয়ে যাবে।
‘ঠিক আগের মত করেই এক বুক আশা নিয়ে
বাড়ী ফিরিস, হাসি মুখেই বাকী কাজগুলো করে নিস
আর সবটুকু ভালবাসা পৃথিবীতে ছাপিয়ে দিস
প্রকৃতি ও পৃথিবী তোর ভালবাসায় একাকার হয়ে যাবে।’
স্বর্গীয় আরণ্যক এর চতুর্থ খণ্ড পড়লাম মি. খালিদ মোশারফ। ভালো লিখেছেন।