সোনালী সময় সোনালী নদী
চলে যায়, ভেসে যায়,
ফুরিয়ে যায় যৌবনের গান।
পড়ন্ত বিকেল ছুঁয়ে চপলা নদী
বালু দিয়ে বাঁধে শুকনো জীবন।
আর কলঙ্কিনী চাঁদ ক্ষয়ে ক্ষয়ে
কৃষ্ণপক্ষ।
যে শিশুটি মায়ের কোলে শুয়ে
রাজা রানীর গল্প শুনে ঘুমিয়ে পরেছে
এক ভোরে স্বপ্নমাখা চোখে জেগে উঠে
সেই চোখও চলে যায় অচীনপুরের
অপেক্ষার বন্ধীশালায় যেখানে
পড়ন্ত রোদ, গতিহীন নদী আর কৃষ্ণ পক্ষের
তারাটি ঘোলা চোখে শেষ প্রহর গোনে।
আপনার চমৎকার সব ফটোগ্রাফির সাথে দিনদিন নতুন পরিচয় হচ্ছে। দারুণ সব ছবি আসে আপনার হাতে। কবিতার সাথে পূর্ব পরিচয় আছে। এখন এই দুই মিলের সাযুজ্য আপনাকে পূর্ণ করেছে।
ভাল লাগলো
“পড়ন্ত বিকেল ছুঁয়ে চপলা নদী
বালু দিয়ে বাঁধে শুকনো জীবন।”
শুভেচ্ছা এবং সালাম নিন খেয়ালী মন।
ছবি ও উপস্থাপনা দারুণ লেগেছে।
থিম চমৎকার।
ভূগোলের এই কৃষ্ণপক্ষ আর শুক্লপক্ষ বিষয়টি বেশ ধাঁধায় ফেলে আমাকে।
কবিতার জন্য ধন্যবাদ।
কবিতা ভাল লেগেছে। জীবন যেন ছুটন্ত এক নদী অবিরাম বয়ে চলে নিরবধি।
ধন্যবাদ
সুন্দর লিখেছেন কবি খেয়ালী মন ভাই। অবিরাম শুভকামনা আপনার জন্য।
পড়ন্ত বিকেল ছুঁয়ে চপলা নদী
বালু দিয়ে বাঁধে শুকনো জীবন।
আর কলঙ্কিনী চাঁদ ক্ষয়ে ক্ষয়ে
কৃষ্ণপক্ষ।
মানানসই উপমা প্রিয় কবি মন দা। একরাশ শুভেচ্ছা আপনার জন্য।
গতিহীন নদী আর কৃষ্ণ পক্ষের তারাটি ঘোলা চোখে শেষ প্রহর গোনে। অসাধারণ কবি।
ভালোবাসা কবি খেয়ালী মন ভাই।
কবিতাটি পছন্দ করলাম ভাই।
বেশ সুন্দর।