দত্ত বাড়ির জামাই
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
দত্ত বাড়ির জামাই বহু কাল পরে তাই
আসিছেন কলিকাতা থেকে,
মাটিরই হাঁড়ি জোড়া রসগোল্লা তাতে ভরা
দড়িতে বাঁধা শালপাতা ঢেকে।
পাড়ায় রাস্তার মোড়ে ডাকে সে উচ্চৈস্বরে
অটোওয়ালা এসো তাড়াতাড়ি,
শুনি অটোওয়ালা বলে পাঁচসিকে দাম দিলে
পৌঁছে দেব দত্তবাবুদের বাড়ি।
রাঙাপথে অটো চলে দেখে সবে কৌতুহলে
হবে বুঝি দত্তবাবুদের জামাই,
আর কিছুক্ষণ পরে আঁকা-বাঁকা পথ ধরে
পৌঁছায় দত্তবাড়ির দরজায়।
শালী সব আসে ধেয়ে জামাইবাবুরে লয়ে
ঘরে চলে সবে হাসি হাসি,
অটোওয়ালা ভাবে হেথা পাবে কি সে ভাড়াটা
দেবে কি জামাই ফিরে আসি?
আর কিছুক্ষণ যায় কারও নাহি দেখা পায়
অটো বাহিরিল সে রাস্তায়,
ভাবিতে ভাবিতে যায় যদিও না ভাড়া পায়
সে তো এই গাঁয়ের জামাই।
পরদিন অতি ভোরে জিজ্ঞাসিয়া সবাকারে
জামাই পৌঁছায় তার বাড়ি,
অটোওয়ালা তারে কয় তুমি বাবু মহাশয়,
ভাড়া পেয়ে খুশি হয় ভারি।
সুন্দর।
ধন্যবাদ প্রিয়কবি। আপনার সুমন্তব্যে আবেশিত হলাম।
আন্তরিকতায় প্রীত হলাম। শুভেচ্ছা অনন্ত।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
পড়লাম কবি দা।
ধন্যবাদ প্রিয়কবি। আপনার সুমন্তব্যে মুগ্ধ ও প্রীত হলাম।
আন্তরিকতায় প্রীত হলাম। শুভেচ্ছা অনন্ত।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
জামাই বলে কথা।
ধন্যবাদ প্রিয়কবি। আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও প্রীত হলাম।
আন্তরিকতায় প্রীত হলাম। শুভেচ্ছা অনন্ত।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
* অসারণ …
ধন্যবাদ প্রিয়কবি। আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও প্রীত হলাম।
আন্তরিকতায় প্রীত হলাম। শুভেচ্ছা অনন্ত।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
* অসাধারণ…
ধন্যবাদ প্রিয়কবি। আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও প্রীত হলাম।
আন্তরিকতায় প্রীত হলাম। শুভেচ্ছা অনন্ত।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!