আমার গাঁয়ের কবিতা
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
আমার গাঁয়ে মাটির ঘরে
মোরা সবে করি বাস,
গাঁয়ের পাশে অজয় নদী
বয়ে চলে বারো মাস।
গাঁয়ের মাঝে নয়ন দিঘি
পাড়ে সারি সারি গাছ,
নয়ন দিঘির কালো জলে
লাফায় কাতলা মাছ।
গাঁয়ের শেষে বটের ছায়ে
দোকান পেতেছে বুড়ি,
সকালে আর বিকাল বেলা
বেচে শুধু খই মুড়ি।
পাড়ার ছেলে বিকাল হলে
রোজ ফুটবল খেলে,
দিনের শেষে সোনালী সূর্য
রোজ ডুবে অবহেলে।
আমার গাঁয়ে আঁধার নামে
আকাশে তারারা ফুটে,
আমার গাঁয়ে দুপুর রাতে
পঞ্চমীর চাঁদ উঠে।
শাব্দিক স্মৃতিচারণ জীবনের আয়ূষ্কালকে ত্বরান্বিত করে। শুভকামনা মি. লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।
গাঁয়ের কবিতা গাঁয়ের উপলব্ধি, দূর্যোগের চাইতে বেশীরভাগ সময়ই সুখের হয় কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী। স্মৃতি।
নয়ন দীঘি চোখের মধ্যে ছবি হয়ে রইলো কবি দা।
অভিনন্দন প্রিয় কবি দা।
সুন্দর।
গায়ের বাস্তব চিত্র তুলে এনেছেন কবিতায়।স সুন্দর প্রকাশ কবি।শুভেচ্ছা ….