বৃষ্টি কাব্য দ্বিতীয় খণ্ড
বৃষ্টি কবিতা-৩
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
আষাঢ় মাসে
বাদলা দিনে
আজও বৃষ্টির দেখা নাইরে, বৃষ্টির দেখা নাই।
বাদল দিনে
মেঘের কোণে
কালো মেঘের দেখা নাই রে, মেঘের দেখা নাই।
গুরু গম্ভীর
ডাকে না দেয়া
ঘন মেঘের গর্জন নাই রে, মেঘের গর্জন নাই।
আকাশ পারে,
ভরা আষাঢ়ে,
বিজুলির আলো নাই রে, বিজুলির আলো নাই।
কড়া রোদ্দুরে
জীবন পুড়ে
শীতল জল কোথায় পাই রে জল কোথায় পাই।
অজয় পারে
নদীর ধারে
অজয় নদীতে বান নাই রে নদীতে বান নাই।
দিনের শেষে
পাহাড় ঘেঁষে
পশ্চিমেতে সূর্য ডুবে যায় রে সূর্য ডুবে যায়।
সাঁঝের বেলা
জোনাকি মেলা
চাঁদের আলো কোথাই পাই রে আলো কোথায় পাই।
আঁধার হলো
ফুটলো তারা
রাতে নীল আকাশের গায় রে নীল আকাশের গায়।
রাত ফুরালো
সকাল হলো
আজও বৃষ্টির দেখা নাই রে, বৃষ্টির দেখা নাই।
সুন্দর কবিতার জন্য অভিনন্দন কবি।
সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও অনুপ্রাণিত হলাম।
আন্তরিক প্রীতি আর শুভেচ্ছা অনন্ত।
সাথে থাকবেন, এটা প্রত্যাশা করি।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
বৃষ্টি কাব্য দ্বিতীয় খণ্ড বৃষ্টি কবিতা। গুড জব মি. ভাণ্ডারী।
সুন্দর মন্তব্যে আপ্লুত ও অনুপ্রাণিত হলাম। অভিনন্দন।
সশ্রদ্ধ প্রণিপাত করি । সাথে থাকবেন, এটা প্রত্যাশা করি।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
বৃষ্টির দেখা না পেলেও পেয়ে যাবেন শীঘ্রই। আমরা পাচ্ছি কবি।
“বৃষ্টি নেমে আসুক অশান্ত হয়ে এই বসুধার বুকে।”
সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও অনুপ্রাণিত হলাম। অভিনন্দন জানাই।
সশ্রদ্ধ প্রণিপাত করি । সাথে থাকবেন, এটা প্রত্যাশা করি।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
জল প্রার্থনা। শুভেচ্ছা নিন প্রিয় কবি দা।
“বৃষ্টি নেমে আসুক অশান্ত হয়ে এই বসুধার বুকে।”
সজীবতা ফিরে আসুক উষর মাটিতে।
প্রকৃতি সবুজের রং মেখে নেচে
উঠুক বৃষ্টির গানে ।
মেতে উঠুক সবার প্রাণ।
সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও অনুপ্রাণিত হলাম। অভিনন্দন জানাই।
সাথে থাকবেন, এটা প্রত্যাশা করি।
সাথে থাকুন ও পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
সুন্দর বৃষ্টি কাব্য।
প্রকৃতি সবুজের রং মেখে নেচে
উঠুক বৃষ্টির গানে ।
মেতে উঠুক সবার প্রাণ।
আমার আপনার সবাকার।
আসুক বৃষ্টি মুষলধারায়।
“বৃষ্টি নেমে আসুক অশান্ত হয়ে এই বসুধার বুকে।”
সজীবতা ফিরে আসুক উষর মাটিতে।
সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও অনুপ্রাণিত হলাম। অভিনন্দন জানাই।
সাথে থাকবেন, এটা প্রত্যাশা করি।
সাথে থাকুন ও পাশে রাখুন।
জয়গুরু!