শরতের আগমনী
-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
ভোরের আলো ছড়িয়ে দিলো
আলোক ভুবনময়,
পূব আকাশে অরুণ হাসে
প্রভাত হাওয়া বয়।
টগর বেলি জুঁই, শিউলি
ফুটে আছে ফুল বাগে,
তরুর শাখে পাখিরা ডাকে
হৃদয়ে পুলক জাগে।
ঘাসের পরে শিশির ঝরে
সোনালী সকাল বেলা,
ধানের খেতে উঠলো মেতে
সোনা রোদ করে খেলা।
অজয় তীরে স্নিগ্ধ সমীরে
বটগাছ তলে বসি,
মধুর সুরে কেমন করে
বাজায় বাঁশি শশী।
মন মাতানো বাঁশির সুরে
পরাণ পাগল করে,
কলসী কাঁখে গাঁয়ের বধূ
জল নিয়ে যায় ঘরে।
দিঘির বাঁকে মরাল থাকে
পানকৌড়ি রোজ আসে,
নীল আকাশে মেঘেরা ভাসে
ফড়িং লাফায় ঘাসে।
ডুবলে বেলা সাঁঝের তারা
ফুটে সাঁঝের আকাশে,
জোছনা রাতে তারার সাথে,
চাঁদ বুঝি তাই হাসে।
অজয় তীরে স্নিগ্ধ সমীরে
বটগাছ তলে বসি,
মধুর সুরে কেমন করে
বাজায় বাঁশি শশী।
সুন্দর কবি দাদা।
ধন্যবাদ। সাথেই থাকবেন।
জয়গুরু!
সহজ এবং এমন সরল পদ্য সবসময় ভালো লাগে মি. ভাণ্ডারী।
সুন্দর মন্তব্যে আপ্লুত হলাম।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি।
জয়গুরু!
শরতের আগমনী। দেখতে দেখতে শরত চলে এলো। শরতকাল রোম্যান্টিক সময়।
শরত এসে গেল। এল খুশির রভে রাঙিয়ে তোলার দিন।
সাথে থাকবেন, জয়গুরু!
দিঘির বাঁকে মরাল থাকে
পানকৌড়ি রোজ আসে,
নীল আকাশে মেঘেরা ভাসে
ফড়িং লাফায় ঘাসে।
আপনার পদ্য গুলো সব একই ধাঁচের হয়ে যাচ্ছে। মনে হয় এটা পড়েছি ওটা পড়েছি।
সু-পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ।
জয়গুরু!
ধন্যবাদ। জয়গুরু!
সুন্দর কবিতা প্রিয় কবি দা।
সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম।
জয়গুরু!
শুভেচ্ছা।
মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। জয়গুরু