দুইটা ক্ষুধার্ত পানকৌড়ি

দুইটা ক্ষুধার্ত পানকৌড়ি

দুইটা পানকৌড়ি জলে
একবার ডুবতেছিল আবার ভাসতেছিল
তারা খেলতেছিল তারা মাছ খুঁজতেছিল
একটা পানকৌড়ি উড়ে গেল ঠৌঁটে একটা মাছ
পিছন পিছন আর পানকৌড়িটাও ছুটতেছিল
ঠোঁটে মাছ পানকৌড়িটা মাছটা ঠৌটে নিয়াই উড়তেছিল
অন্য পানকৌড়িটা মাছটা বা মাছের ভাগের জন্য উড়তেছিল
এভাবে তারা দীঘির সবুজ জলের উপর পাক খায়া ঘুরতেছিল
হঠাৎ মাছটা ছুটে যায় এবং পড়ে যায় জলে
একরাশ হতাশা নিয়া মাছ ধরা পানকৌড়িটা উড়ে বসে গাছের ডালে
মাছ ধরে নাই পানকৌড়িটা পড়ে যাওয়া মাছের পিছু নামে জলে
আমি ভাবতেছি কে বেশি ক্ষুধার্ত ছিল?
মাছ ধরা কানকৌড়িটা না মাছ না ধরা পানকৌড়িটা?
কিন্তু সত্য হলো ওরা কেউই মাছটা খেতে পারে নাই।

6 thoughts on “দুইটা ক্ষুধার্ত পানকৌড়ি

  1. অনেকেই হয়তো আপনার কবিতায় সাহিত্যের স্বাদ খুঁজবেন। কেউ পাবেন কেউ হয়তো তেমন করে পাবেন না। যেটাই হোক আপনার অনুভূতিকে সম্মান জানাই।

  2. সত্যটি না হয় ধরে নিলাম। তারপর আমিও ভাবছি …

    কে বেশি ক্ষুধার্ত ছিল?
    মাছ ধরা কানকৌড়িটা না মাছ না ধরা পানকৌড়িটা? https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_smile.gif

  3. হাহাহা ! চমৎকার করে বলেছেন সত্যিটা –কিন্তু সত্য হলো ওরা কেউই মাছটা খেতে পারে নাই। আসলেই এটাই সত্যি । আসল মানুষ ফলটা উপভোগ করতে পারেনা ।এই ধরেন বাংলাদেশের নির্বাচন। জনগণ হয়তো ভোট দেবে কিন্তু তার ফলটা কখনো পাবে না ।সেটা পাবে শুধু দলবাজ, চালবাজ কিছু মানুষ আর নেতারা ।
     

  4. লেখাটা ভালো হয়েছে তবে কবিতা হিসাবে স্বাধ গ্রহনের মত নয় ভাষার দিকটা একট  নজর দিতে হবে ভাই। যেহেতু কবিতা তাই কিছু দিক খেয়াল করতেই হয় তবে যদি আমার মত কুবিতা হয় তবে তা যর্থাত ঠিক আছে….

    শুভকামনা কবি।

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।