শোনা যায় বীজ বপনে নারীরাই ছিলো অগ্রযাত্রায়।
হয়ত সন্তানের জন্য নয়ত পছন্দের কারনে ধাবিত হয়েছে নতুন আভিযাত্রায়।
স্বীকৃতি ছাড়াই অহ:নিশি করতে হয়েছে ঘর গেরস্হলীর কাজ।
অর্থনৈতিক টানাপোড়েনেই জীবনের তাগিদে বাধ্য করেছে সমাজ।
আয়া বুয়ার কাজে বহুদিন ধরে রেখেছে আবদান।
পায়নি তেমন পারিশ্রমিক, পায়নি যথাযথ সন্মান।
মাটি কাটা খোয়া ভাংগা,যোগালির কাজে,
সাহসের সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে করেছে সমান তালে।
শতছিন্ন ময়লা বসনে থালা হাতে যায়না দেখা আর কাকভোরে।
পোষাক শিল্পের আগমনে বদলে গিয়েছে সব এগিয়ে যাচ্ছে নতুন পথ ধরে।
এগিয়ে আসতে হবে সরকার মালিক পক্ষকে নারীর অধিকার সংরক্ষনে।
স্বস্হগত, প্রসবোত্তর,ডে কেয়ার সুযোগ সুবিধা বাস্তবায়নে।
পিছিয়ে আছে লেখা পড়ায় অনেক, এগিয়ে আসতে হবে মেয়েদের।
দিতে হবে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা তাদের।
যোগ্যতার সাক্ষর রেখে চলেছে অফিস আদালতে,
স্কুল কলেজ ,হাসপাতাল গুলোতে।
আনুপাতিক হারে দিতে হবে জায়গা মেধা বিচারে।
মানুষ হিসাবে চাই কলিগ, বস, সবার নজরে।
দুই কন্যা হওয়ার কারনে অনেক পরিবারে উপার্যনে নারীরাই,
সেদিকে খেয়াল রেখে অগ্রাধিকার দেয়া চাই।
সর্বক্ষেত্রে যদি দেয়া হয় জননী, ভগ্নি, জায়া, কন্যার সন্মান।
নেপোলিয়ানের কথামত পাওয়া যাবে জাতি মহিয়ান।
4 thoughts on “কর্মক্ষেত্রে নারী”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
‘বীজ বপনে নারীরাই ছিলো অগ্রযাত্রায়।
সর্বক্ষেত্রে যদি দেয়া হয় জননী, ভগ্নি, জায়া, কন্যার সন্মান
নেপোলিয়ানের কথামত পাওয়া যাবে জাতি মহিয়ান।’
মহান মে দিবসের দাবী আদায়ের শপথে এই আপ্তবাক্য ভুলে গেলে চলবে না।
আজো নারীরা সর্বক্ষেত্রেই এগিয়ে।
সালাম ,নিশ্চয়ই খুশির খবর
সকটের দুটি চাকা যদি সমান না হয় তাহলে চলা কষ্ট কর
তাই এগিয়ে আসতেই হবে
পযবেক্ষনের জন্য ধন্যবাদ