এস এস সি পাশ করে কলেজের সোপানে।
ভর্তি হতে গিয়ে লড়াই প্রাণ পণে।
যদিও বা পেলাম সিট কোন এক কলেজে।
বছরের শেষেও ঢুকলোনা কিছু এই নলেজে।
টেনে টুনে যদিও বা কলেজ পেরুলাম।
ভার্সিটির কালে ভয়ে ভয়ে থাকি হয় যদি বিধি বাম।
ভাগ্যক্রমে খুলে গেলো ভার্সিটির দোর।
আহা, কত কাংখিত ভার্সিটির এই করিডোর।
লেখা পড়ার নাম নেই আছে শুধু হরতাল ধর্মঘট।
এরপর চাপলো ঘাড়ে সেশনের জট।
দলা দলি, মারামারি রাজনীতির ঘন্ট।
খরচ চালাতে গিয়ে বুড়ো বাবা ঋণে ডোবা আকণ্ঠ।
চারিদিকে কেবল বেকার হতাশা নিরাশা।
উপায়ান্তর না দেখে কেউ করে নীল নেশা।
এই হলো আমাদের যুব শ্রেনীর দশা।
প্রকৃত মানুষ হয়ে বের হওয়া যেন আজ দুরাশা।
নেতারা ছাড়ো এবার, তোমাদের গদি লোভী মন।
লালসার শিকার করিওনা বাঁচাও শত মায়ের প্রাণের ধন।
বানিওনা তোমরা চসেস্কু, হিটলার, স্ট্যালিন।
জেনে রেখ তবে, দেশ হবে ছারখার হবে বিলীন।
দেশটা তোমাদের নয় শিশুদের থেকে নেওয়া ধার।
ওদের আমানত যথাযথ ভাবে ফিরিয়ে দিতে হবে আবার।
আপনার ম্যাসেজ এর সাথে একমত আপা। সালাম।
সালাম

দেশটা তোমাদের নয় শিশুদের থেকে নেওয়া ধার।
ওদের আমানত যথাযথ ভাবে ফিরিয়ে দিতে হবে আবার।
সালাম, অনেক আগের লিখা মনে ৮০দিকের হবো। কি ভাবে যেনো খুজে পেলাম।শুভকামনা দাদা।

দূরাশার মধ্যেই আশা'র পথ খুঁজতে হবে আপা।
হুমম এইতো চাই। এত সব বাঁধা সত্বেও উঠে দাড়াতে হবে শুভকামনা আপু
শুভেচ্ছা প্রিয় কবি দি।
শুভকামনা রইল দিদি
সালাম দাদা
এমন ভাবনা সবসময় আমাকেও তাড়িত করে আপা।
হতেই হবে,বিবেক বলে কথা আছেনা সেতো নাড়া দেয়। শুভকামনা আপু

ভালোবাসা কবি বোন।
ধন্যবাদ দাদা শুভকামনা অবিরাম
যুগোপযোগী কবিতা।
ধন্যবাদ ভাইয়া শুভেচ্ছা রইলো
"নেতারা ছাড়ো এবার, তোমাদের গদি লোভী মন।
লালসার শিকার করিওনা বাঁচাও শত মায়ের প্রাণের ধন।"
হুম ! বললেই হলো । গাটের কড়ি খরচ করে নেতা বনেছি । উসুল করি আগে ।
তাই…. একটু সাবধান করা আর কি
লিখাটা অনেক আগের যখন আমি ছাত্রী ছিলাম।
নীড়েস্বাগত শুভেচ্ছা সতত