জন মানব শুন্য মরু প্রান্তরে বানিয়েছেন কা’বা হযরত ইব্রাহীম।
আদেশ করেছিলেন আল্লাহ রহমানুর রহীম।
আজান দিয়েছেন অনাগত মানুষকে আল্লাহর ঘর জিয়ারতে।
দেখিয়েছেন পথ একাত্ববাদের ধ্যানে জ্ঞানে ফিতরতে।
ইসলামের পাঁচটি রোকনের মধ্যে হজ্ব উত্তম এবাদত।
ইসলামের অমীয় বানী শোনাতে বিশ্ব ভাতৃত্ব রক্ষার্থেই এই জমায়েত।
রাসুল সঃ বিদায় হজ্বে পূরণ করেছেন দ্বীনের সব হুকুম আহকাম।
নিষ্ঠার সাথে পালন করলে, হবে সে সফলকাম।
সেলাই বিহীন কাপড় পরে হাজিরা আল্লাহর ধ্যানে মশগুল।
পরিবার পরিজনের কথা ভুলে গিয়ে বিলকুল।
মনে হয় যেন কেয়ামতের মাঠে অগনিত মানব ঢল।
হিংসা বিদ্বেষ ভুলে গিয়ে আমীর ফকির সব আজ এক দল।
বিগলিত হৃদয়ে তোয়াফ করে আল্লাহকে পাবার মানসে।
পৌছাতে চায় মনের আর্জি আল্লাহর আরশে।
মিনা আরাফার গগন ভেদে বলে হাজিরা লাব্বায়েক।
মাফ কর হে মালিক আমি না লায়েক।
হযরে আসওয়াদে চুমু খেয়ে সাফা মারাওয়া সাঈ করে।
আবে জমজমে তৃষ্না মিটিয়ে কায়মনে দোয়া করে তেষ্টা মেটাও হাউজে কাউসারে।
ইব্রাহীমের সুন্নত কোরবানী করে সেই সাথে নিজের নফসের পশুকে।
শয়তানে ঢিল মেরে মাফ চায় খোদা দ্রোহিতার প্ররোচনা থেকে।
এই সেই হজ্ব, আদর্শ ছিলেন পরিবার সহ (হঃ) ইব্রাহীম খলিলুল্লাহ।
নিজের সত্বাকে বিলিয়ে দিয়েছেন রাহে ফি সাবিলিল্লাহ।
সুবহান আল্লাহ। ইতিহাস-ঐতিহ্যের অংশবিশেষ পড়ে মনটা কেমন জানি করে উঠলো।
সালাম আজাদ ভাই, ঠিকই বলেছেন, দিন যতই এগোচ্ছে মনের আলোড়ন ততোই বাড়ছে মনে হয়।
কী বলে আপনার লেখার প্রশংস করবো বুঝতে পারছি না আপা। সালাম নিন।
ওয়াসাল্লাম সাজিয়া, সকল প্রশংসা রাব্বুল আলামিনের ….
শুভকামনা আপু।
বিমুগ্ধতা।
সালাম ভাইয়া
অসাধারণ মান এবং মুসলিম জীবনের ঐতিহাসিক কথা পড়লাম।
ধন্যবাদ দাদা
সুবহানাল্লাহ। বেশ ভাল হজ্জের মাসে সময় উপযোগী পোষ্ট।
সালাম ভাইয়া, সবাইকে আল্লাহর রহমতে ছায়ায় আশ্রয় দিন এই কামনা।
আমার কাছে আপনার পোস্ট ভালো লেগেছে বোন।
ধন্যবাদ দাদা, আপনার সুন্দর মন্তব্যে সবোপুরি সুন্দর মনের মনেহয় তুলনা হয়না। সব সময় শুভ কামনা
জাঝাকাল্লাহ খাইরান।
সালাম ভাইয়া, আপনার জন্য ও আমীন।