গ্রীষ্মের খরতাপে তৃষিত কাক করছে কা কা
তৃষ্ণার জল কোথায় মেলে চারিদিক খাঁ খাঁ।
কাকেরা নাকি কর্কশ প্রাণি ভাব নেই কারো সনে
কোকিলের সাথে সদাই আড়ি বিরোধ মনে প্রাণে।
স্বজাতির তরে অন্তঃপ্রাণ নেই কোন জুড়ি
এক ডাকেই জড়ো হয় আসে সদলবলে উড়ি।
কা কা স্বরে সরব করে মাতিয়ে তোলে প্রান্তর
শত্রুরা সব ভয়েই মরে কাঁপিয়ে দেয় অন্তর।
নারিকেল গাছের মাথার ফাঁকে কাকে বানায় বাসা
লোহালক্কড় মিশেল দিয়ে কারিগরী খাসা।
ঝড়ে উড়ে যায়না বাসা থাকে ছানা সমেত
মায়ের বুকে লুকায় ছানা নিরাপদ নিশ্চিত।
কাক ছানারা বড়ই হুশিয়ার বিপদ এড়াতে
খানিক দূরে পিতা মাতা থাকে নজরদারিতে।
বাসার কাছে এলেই কেউ খবর আছে তার
ঠোকর বলে কাকে রক্ষা নেই আর।
চুরি করা কাকের স্বভাব মিলে সিডির ও সন্ধান
চোখ বুজে সব লুকিয়ে রাখে পরে খুজে খুজে হয়রান।
চুপি চুপি শোন এক গল্প বলি কাকের
আমার সাথে ভাব হয়েছে দুষ্ট দুটি কাকের।
কোথায় যেনো লুকিয়ে থাকে দেখতে না পাই পাছে
যেইনা আমি ছাদে আসি উড়ে আসে কাছে।
খাবার দিলে তর সয়না হাত থেকেই খায়
বিশ্বাস দেখেও বিস্মিত হই ছবিতে দেখ তায়।
12 thoughts on “কাক কাসুন্দি”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপা। প্রতি লাইনেই যতি চিহ্ন। তারমানে লাইন শেষে নিঃশ্বাস।
সালাম, ধন্যবাদ, মনে করিয়ে দেওয়ার জন্যে

সুন্দর লিখেছেন আপা। প্যারার ব্যবস্থা থাকলে পড়তে আরও ভালো লাগতো।
ধন্যবাদ সাজিয়া,শুভকামনা আপুনি
কাক কাসুন্দি শিরোনামটি আমার পছন্দ হয়েছে আপা। কেমন আছেন আপনি?
সালাম, ঠিকই ধরেছেন দেখতে সমস্য একটু স্ক্রিনের উঠা নামা মন্তব্য হারিয়ে যাওয়া পোস্ট করা যায় না ,আদি কালের তো তাই, সেটাই সমস্যা বলেনা নশার নয় গুন পুরানের ছয় গুন,। শুভকামনা রইল।
কবিতার কনসেপ্ট চমৎকার হয়েছে দিদি। অভিনন্দন।
ধন্যবাদ দিদি কাক আমার প্রতিবেশি কাকের বাসাটা আমার বাসার উচ্চতায় আমার ছাদের সাথেই যখনই ছাদে আসি সাথেই থাকে কিছু পাবেই ধারনা
কা কা স্বরে সরব করে মাতিয়ে তোলে প্রান্তর
শত্রুরা সব ভয়েই মরে কাঁপিয়ে দেয় অন্তর।
নারিকেল গাছের মাথার ফাঁকে কাকে বানায় বাসা
লোহালক্কড় মিশেল দিয়ে কারিগরী খাসা।
বাহ্ কবি বোন ছন্দ হিন্দোল।
ধন্যবাদ দাদা কাকের বাসায় অনেক কিছু পাওয়া যায় ছোটকালে পড়েছিলাম ভাংগা চশমার কথা শুভকামনা নিরবধি
সুন্দর।
ধন্যবাদ আপুনি শুভকামনা নিরবধি