মেঘ থেকে পড়ে গিয়ে হঠাৎ সেদিন আমার মৃত্যু হলো!
ঝরাফুল এলো, নদির কূল এলো
চোখ ভরে শিশির নিয়ে ভোর এসে বললো,
“আহা, বড় ভালো লোক ছিলো”!
রাতজাগা ঝর্ণাটা খুব অবাক হলো;
“এভাবে পড়ে গিয়ে মরে যাওয়া মোটেই ভালো কথা নয়!
এই মৃত্যু সারাতে অষ্টধাতুর তাবিজে যতো পাহাড় লাগবে
তার জন্য টারশিয়ারির ভূমিকম্পটা দ্বিতীয় বার খুব জরুরি”।
তারপর কতো ঝাড়ফুঁক, বেহুলার গান
নক্ষত্রে নক্ষত্রে অবিরাম প্রার্থণা এবং অতঃপর-
আস্ত একটা “সমুদ্র-পড়া” গায়ে ছিটিয়ে তবেই
কাল সন্ধ্যায় আমার “মৃত্যুটা” সেরে গেলো।
পড়ে গিয়েও যেটুকু লালরঙ আমার হৃৎপিণ্ডে অবশিষ্ট ছিল
তা দিয়ে হাওয়ার পায়ে আলতা মাখছিলাম;
হঠাৎ চোখ মেলে দেখি, ঈশ্বর কেমন
ওর দিকে নিষ্পলক তাকিয়ে আছে !
পাছে ঈশ্বরের নজর না লাগে তাই কাছে এসো হাওয়া,
দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে তোমার কপালের বাম কোণে একটা রাত এঁকে দেই।
অনেক দিন পর একটা অসাধারণ কবিতা পড়লাম। মুগ্ধতা রইলো কবি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ অসাধারণ মেধার জল ও জোছনার কবি!
পর পর দুটো অণুগল্প পড়ার পর আজ আপনার কবিতা পেলাম। আজকের শ্রেষ্ঠ কবিতা।
আপনার মন্তব্যে ভীষণ আনন্দিত।
কৃতজ্ঞতা!
বাহ্ এই হলো আরেকটি অসাধারণ কবিতা।
প্রোফাইল পিক বদলেছেন; এবার নিজের নামটিও জুড়ে দিন দাদা ভাই। সম্বোধনে সুবিধে হবে।
মন্তব্যে মুগ্ধ! কৃতজ্ঞ!
নিজের নামটা "দাদা ভাই"।
* ভালো লাগলো কবিতাখানি…
আপনার মন্তব্য আমার খুব ভালো লেগেছে !
"পাছে তাঁর নজর না লাগে তাই কাছে এসো, দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে
তোমার কপালের বাম কোণে একটা রাত লিখে দেই"
খুব ভালো লাগলো কবি
আপনার মন্তব্যে খুব আনন্দিত হয়েছি কবি।
অনেক ধন্যবাদ !
কপালের বাম কোণে রাত এঁকে দিই,
এক কথায় মুগ্ধকর, ,ভালো লাগলো
আপনার মন্তব্যে মুগ্ধ হয়েছি।
অনেক ধন্যবাদ !