প্রতিমূর্তি
ধরো একটা স্বচ্ছ আয়না দাঁড় করিয়ে দিলাম সামনে
খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে নিজেকে দেখছ
মাথা চুল মুখ ঠোঁট এমনকি কানের দুলটাও
দেখছ আর সীমাহীন আকর্ষনে গলে যাচ্ছ মোমের মতো
কৃত্রিম চোখে দেখছ নাক কাঁধ হাত
আর খোলা বুকে নরম তিল
পাঁচ আঙুলে ঠিক করে নিচ্ছো অবিন্যস্ত চুল
আয়নায় যা দেখ তার সবটাই অবাস্তব প্রতিবিম্ব
এইযে নিজের প্রতিমূর্তি খুঁজতে মানুষের এতো ব্যস্ততা?
অথচ নিজের ভেতর আমরা প্রবেশ করতে পারি না কোনদিন।
কবিতায় জীবন দর্শন।
কবিতা আমি-তুমি-সে ফরমেটে গেলে পাঠক বোরড হয়। বেশীরভাগ কবিই এটা মানেন না। আর এমন লিখায় পাঠক নিজেকে আবিষ্কার করে মি. মোকসেদুল ইসলাম।
সালাম জানবেন শ্রদ্ধেয়। ধন্যবাদ
এইযে নিজের প্রতিমূর্তি খুঁজতে মানুষের এতো ব্যস্ততা?
অথচ নিজের ভেতর আমরা প্রবেশ করতে পারি না কোনদিন।
*কবিতায় ভীষন এ সত্য উদ্ঘাটনের প্রয়াস অবশ্য প্রশংসনীয় !
আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই
বাহ