একটি দুপুর

paaaaaaaaaaayt

একটি দুপুর দীর্ঘ থাবার প্রতীক
উত্তরে আর দক্ষিণে গরমিল
একটি দুপুর সন্তাপে অস্থির
গ্রন্থি বিহীন অনুষ্টুপের মাত্রা।

সূর্যের কাছে নতজানু সাদা অভ্র
একাকী ঘুঘুর কন্ঠে মূর্ত বোধ
দিগন্ত জোড়া অবরোধ শাসনের
অভিযোগমালা তবুও দুর্নিরীক্ষ।

একটি দুপুর দুঃস্বপ্নের আততি
ঘুম- ভাঙ্গা রোদে ঝিম- ধরা সিম্ফনি
প্রতি মুহূর্ত কোমলে- কঠিনে গড়া
উষ্ণতা তার আত্যন্তিক সঙ্গী।

নিস্তরঙ্গ জনপদ খাঁখাঁ মিছিল
দোকানে দোকানে শূন্যতা খেলা করে
একটি ছবির ভেতরে আরেক ছবি
যতিচিহ্নর পরে জেগে থাকে শিল্প।

একটি দুপুর অর্থমুক্ত কবিতা
গুণীর সরোদে আঙুলের শেষ টোকা
বাস্তব জুড়ে কুয়াশার ক্যামোফ্লেজ
একটি দুপুর গাঢ় সূর্যরাগে অন্ধ।

erttttt

মুরুব্বী সম্পর্কে

আমি আজাদ কাশ্মীর জামান। আছি মুরুব্বী নামের অন্তরালে। কবিতা পড়ি, কবিতা লিখার চেষ্টা করি। ভেতরে আছে বাউল মন। খুঁজে ফিরি তাকে। জানা হয়নি এখনো। ঘুরতে ঘুরতে আজ পৃথিবীর স্বর্গে। এখানেই পরিচয় হয়েছিলো, কবিতা পাগল এক মানুষের সংগে। নাম জিয়া রায়হান। যার কিছু শব্দকথা, এ্যাতোদিন ভরেছে আমার পাতা। উথাল পাথাল হাওয়া, হৃদয়ে জাগালো দোলা পেলাম কিছু সমমনা মানুষের দ্যাখা। দিনভর আর রাতভর শুধু কবিতায় গেলো বেলা। সব ছেড়েছি- সব পেয়েছি- ভুলতে পারিনি শুধু কবিতার অশ্রুসজল চোখ। ভালো লাগা থেকেই দু’ একটা শব্দ সাজাবার চেষ্টা করি। মাতাল বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে মাটির কলসে, তবলার ধ্বণী তুলে গাইতে পারি বেসুরো গান- সুর নামের অন্তরালে। ভালোলাগে পোষা কবুতরের পালক ললাটে ছোঁয়াতে। ফুল থেকে রং নিয়ে, খেলি হোলিখেলা, হৃদয়ের উঠোনে। আজ তারি ধমকে এলাম স্বরূপে- স্বকথায় ভরাবো পাতা।   hits counter