ধরো একুশ বছর পর আবার দেখা হলো আমাদের
সেদিন আমি তোমার হাত কাটবো
দাঁত উপড়ে ফেলে দেবো
জিভের ডগায় সুঁচ ফুটিয়ে দেবো –
এরপর প্রতিদিন আমরা শিল্পকলায় যাবো
বিস্তারে দুপুর হলে ভাত খাবো
আর তোমাকে খাইয়ে দেবো —
সন্ধায় আমরা সিন্ধু নদীর তীরে খয়েরী চাঁদ দেখবো
হাওয়ায় দুলতে দুলতে তোমার প্রেম দেখে শিহরিত হবো
কোঁচকানো চামড়ায় থির থির করবে ভালোবাসার নিমপাতা
আহা !! ভালোবাসা এতো ভালো
কে জেনেছে আগে তা !!
প্রথমে সাজা পরে আহ্বান। আহা !! ভালোবাসা এতো ভালো
কে জেনেছে আগে তা !!
সেই । ভালোবাসা এতো ভালো কে জেনেছে আগে তা !!
ধন্যবাদ আপু ।ভালো থেকো ।
বাহ সুন্দর লিখা নাজমুন বোন।
ধন্যবাদ সৌমিত্র । ভালো থাকবেন ।
পাঠে আনন্দ আর অনন্য সুন্দর লিখা আপা।
সিম্পল ইজ বেস্ট নান আদার দেন পুরুষ সিংহের ন্যায় – পুরুষসিংহ।
হা হা! পুরুষ সিংহ আর কি !!
ধন্যবাদ মুরুব্বী । ভালো থাকবেন ।
একুশ বছর পরে এই অনুভূতিগুলো বেঁচে থাকলেই হল।
চমৎকার লিখেছেন।
সেই । একুশ বছর কম সময় না । কিন্তু কালের মহাসমুদ্রে সে এক ফোঁটা জলের সমতুল্যই । ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন ।
সিন্ধ প্রভিন্সের বহু জায়গায় নদটা দেখেছি; সাথে কয়েকবার “ডুবে-ডুবে সূর্য”। সেইসব ভালোলাগার মতো কবিতাটাও খুব ভালো লাগলো।
দারুণ চিত্রকল্প। এর ভাবের ভিন্নতায় মুগ্ধ হয়েছি।
ধন্যবাদ । ভালো লেগেছে জেনে আরো ভালো লেগেছে ।
ভালো থাকবেন ।
উফ ! দারুণ কবিতা।
ধন্যবাদ ।
ভালো থাকবেন ।