তোমার আমার অপেক্ষায় বসে থাকে তিনকোণা মাঠ, চারকোণা আকাশ
লেকের বেঞ্চি – আর দেয়াল গুলো বড় বড় প্রাসাদের
আমিও অপেক্ষায় থাকি, অথচ তুমি মীরা বাইয়ের ঠুমরি শুনো –
বাঁকা হয়ে হেঁটে হেঁটে পার করো তোমার বাদামী খোলস – কখনো নক্ষত্রের দিকে চাও
কখনো রজনী পার করো আকণ্ঠ সুরার সাথে।
আজ তোমার ওখানে সুরার সাথে মীরা বাই নেমে এলে দেখে নিও বাইজী নৃত্য।
আমার বাদামি প্রেতাত্মা জানে তুমি এখন আর কেউ নও, নিখিলেশ সে মরেই গেছে
আমিও বেঁচে থাকি অথবা মরে যাই –
তোমার ঠুমরী শোনা কতদূর হল – ও আমার অনাকাঙ্খিত প্রেমিক ?
7 thoughts on “ঠুমরি”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
শিরোনাম এবং কবিতার দেয়ালে ভাল চিত্রায়ণ হয়েছে কবি দি।
কখনো নক্ষত্রের দিকে চাও; কখনো রজনী পার করো আকণ্ঠ সুরার সাথে। ঠুমরি।
আমিও বেঁচে থাকি অথবা মরে যাই –
তোমার ঠুমরী শোনা কতদূর হল – ও আমার অনাকাঙ্খিত প্রেমিক ?
ভালো লিখেছো।
তোমার ওখানে সুরার সাথে মীরা বাই নেমে এলে দেখে নিও বাইজী নৃত্য।
আমিও বেঁচে থাকি অথবা মরে যাই –
তোমার ঠুমরী শোনা কতদূর হল – ও আমার অনাকাঙ্খিত প্রেমিক ?
চমৎকার চয়ন। শুভেচ্ছা জানবেন।
সুন্দর লিখেছেন কবি।