পাশ থেকে খুব সন্তর্পণে উঠে চলে গেলে কেউ ;
ধুলোয় কেবল একটুখানি পদচিহ্ন আঁকা থাকে,
কোন পদধ্বনি বাজেনা।
একটা হাহাকার গড়িয়ে গড়িয়ে নামে জলের তারল্যে
তবু পাথরের কাঠিন্যে হাত রেখে বসে আছি।
ছায়াটাকে দু’ ভাগ করে,
এক খন্ড যত্রতত্র বিলিয়ে দিয়েছি
বাকীটা নাহয় থাকলো আমার কাছে।
সব খেলার একটা শৈশব থাকে ; পুতুল এবং ঘুড়ির সময়কাল।
হয়তো কোনদিন কোথাও লেখা হবে ঘুড়ি ও পুতুলের গাঁথা।
পদ্মা, পিয়াইন যে নামেই ডাকোনা কেন
নদীর একটাই নাম ; তরঙ্গবিলাসী। শুধু ঢেউয়ের ভাঙ্গন।
ভালো লাগল। শুভেচ্ছা, কবি।


সুন্দর এবং অসাধারণ লিখা প্রিয় কবি আপা। শুভেচ্ছা অফুরান।