বাঁচাও নদী বাঁচাও দেশ
নদীমাতৃক বাংলাদেশে
নদীর নেই কোনও অস্তিত্ব,
নদীতে বিষাক্ত পানি
দু-পাড়ে রাক্ষসের রাজত্ব।
শীতলক্ষ্যা, বুড়িগঙ্গা, তুরাগ,
পদ্মা, মেঘনা, যমুনা,
ধলেশ্বরীর পানি এখন
কেউ ছুঁয়েও দেখে না।
নদীর পানি হয়ে গেল
বিষাক্ত কীটনাশক,
নির্বিকার বাংলার মানুষ
অন্ধ হলো প্রশাসক।
বাংলার নদীগুলোর পানি
ছিল সাদা ধবধব,
দু-পাড়ে ছিল রবিশস্য
ছিল পাখির কলরব।
এককালে নদীর পানি
পান করতো লক্ষ মানুষ,
এখন খাবারের অযোগ্য
দুর্গন্ধে হয়ে যায় বেহুঁশ।
নদীর পাড়ে থাকতো
বেদে সম্প্রদায়ের নৌকা,
বেদে নেই মাছও নেই
আছে বিষাক্ত পোকা।
বাঁচাও নদী বাঁচাও দেশ
নদীমাতৃক বাংলাদেশ,
রাষ্ট্র তুমি নদী বাঁচাও
নইলে বাঁচবে না দেশ।
বাঁচাও নদী বাঁচাও দেশ … সমস্বরে উচ্চারণ করলাম মি. নিতাই বাবু। শুভেচ্ছা।
শ্রদ্ধেয় কবি দাদা, মোবাইল সমস্যার কারণে ময়মত মন্তব্যের প্রত্যুত্তর দিতে পারিনি বলে দুঃখীত। আশা করি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখেছেন।
বাঁচাও নদী বাঁচাও দেশ
নদীমাতৃক বাংলাদেশ,
* এই উচ্চারণ সবার…
আমরা শীতলক্ষ্যাএ পঁচা পানি পান করেই বেঁচে আছি শ্রদ্ধেয় মুহাম্মদ দিলওয়ার হুসাইন : দাদা।
বাঁচতে হলে বাঁচাতে হবে। সমাজ সংস্কৃতির প্রয়োজনে প্রকৃতিকে বাঁচাতে হবে। এবং বাঁচাতে হবে সর্বাগ্রে।
না সৌমিত্র দাদা, রাষ্ট্রের সেদিকে নজর নেই। আমরা মাছে-ভাতে বাঙালী শুধু নামেই আছি। কাজে নেই।
প্রকৃতিকে বিষাক্ত করার অধিকার আমাদের নেই।
আইন আছে তো প্রয়োগ নেই শ্রদ্ধেয় রিয়া দিদি।