কোথায় গেল কানের দুল?
এদিক খুঁজে ওদিক খুঁজে
কোথায় গেল কানের দুল,
পায় না তো কোথাও খুঁজে
শুরু হলো কান্নাকাটি হুলুস্থুল!
হায়রে আমার কানের দুল!
হয়েছে যা মনের ভুল!
কষ্টের কেনা সোনার গহনা
সখের জিনিস কানের দুল,
খুঁজতে খুঁজতে পাওয়া গেল
ছিলো যে তাঁর রাখার ভুল!
হায়রে আমার কানের দুল!
হয়েছে যা মনের ভুল!
___________________________
নিজ সংসারে ঘটে যাওয়া ঘটনা অবলম্বনে।
হায়রে আমার কানের দুল!
হয়েছে যা মনের ভুল!
যাক পরিশেষে দুল এর খোঁজ পাওয়া গেলো। অভিনন্দন প্রিয় কবি মি. নিতাই বাবু।
তাকে বারবার বলছিলাম যে, তোমার জিনিশটা ঘরেই আছে। তা ভালো করে খুঁজে দেখতে হবে। তা না করে কান্নাকাটি আর শোরগোল । সকালবেলা নিজেই যেখানে রাখা সেখান থেকেই খুঁজে বের করি। জিনিশটা ছিল উপরে, বের করি ড্রয়ারের তলা থেকে। এই ছিল ঘটে যাওয়া কাণ্ড ।
হা হা হা! বেশ লাগলো।
এতি কষ্টের জিনিশ তো, তাই এতো কান্নাকাটি শ্রদ্ধেয় দাদা। যাক! শেষ অবধি পাওয়া গেল। নিজেই খুঁজে বের করতে হয়েছে।
এবার কিন্তু দারুণ লিখে ফেলেছেন কবি নিতাই দা। ভাগ্যিস দুলটি পাওয়া গেলো। যদি না পেতেন বা না পাওয়া যেতো তাহলে বৌদি কি করতেন?
আমার সংসারে আমার এক ভায়রার ছেলে থাকে। ওর নাম লিটন। জিনিশটা না পেলে আমার স্ত্রীর সন্দেহের চোখ পড়তো ওর দিকে। কিন্তু না, লিটল ওইধরনের ছেলে নয়! যাই হোক দিদি, স্ত্রীকে আর শান্তনা দেওয়ার কোনও উপায় ছিল না। হয়ত এ নিয়ে দীর্ঘদিন সংসারে কান্নাকাটি চলতই! ঈশ্বর সহায় আছে দিদি।
যাক অবশেষে কানের দুল আর কোথাও হারায়নি।পাওয়া গেছে। আমার কানের দুল কই ?
আমার নাকের ফুল কই ?
পেটে ছিল অনেক ক্ষুধা
খেয়ে ফেলেছি তাই ….. আমি খেয়ে ফেলেছি তাই।এ জাতীয় কোন কিছু হয়নি। শুভ কামনা।
ঈশ্বর সহায় আছে দিদি। তাই খুঁজে পেয়েছি। নাহয় বিপদ ছিল। তার মানে হচ্ছে, জিনিশ যায় যাঁর, ঈমান যায় তাঁর।
শুভকামনা থাকলো দিদি। আশা করি ভালো থাকবেন।
ভাগ্যিস প্রাপ্তির ঘটনা ঘটেছে নইলে তো বিপদ হতো নিতাই বাবু।
ঈশ্বর মহাবিপদ থেকে রক্ষা করেছে শ্রদ্ধেয় সৌমিত্র দাদা। শুভকামনা রইল।
ভালো লাগলো লেখাটি।