এসব কী হচ্ছে চারদিকে?
চলছে হানাহানি ধর্ষণ!
মাদ্রাসায় করছে বলাৎকার,
বিচারবিহীন চলছে গুলিবর্ষণ?
ধর্ষিতার কান্নায় জাতি কাঁদে
বিশ্ববাসী দেয় সাড়া,
ভেজা চোখে আইনকর্তা–
অপরাধীকে পরায় হাতকড়া।
ধর্ষিতার গায়ে আগুন–
সারাবিশ্ব যখন থরথর,
ধর্ষককে বাঁচাতে চায়–
একশ্রেণীর উকিল মাদবর।
অপরাধীর সাথে দুষ্টুরা
ফন্দি-ফিকির করে,
যাতে অপরাধী বেঁচে,
নির্যাতিতা যায় মরে।
ক্ষমতাধর কিছু অপরাধী
কখনোই ধরা পড়ে না,
আইনকে ফাঁকি দিয়ে ওরা–
করে তাইরে নাইরে না।
আরও লাগে আগুন–
পুড়ছে ঘর, মার্কেট, দোকান!
এসব কী অনাকাঙ্ক্ষিত?
না কারোর অর্থের জোগান?
চকবাজার, পুড়ে ছাই–
বনানী আর গুলশান!
বস্তিও পুড়ে হয় ছাই,
যেন হিন্দুদের শ্মশান!
মানুষ পোড়া গন্ধ যখন–
মিশে নিশ্বাসে, বাতাসে,
ষড়যন্ত্রকারী স্বার্থপর দুষ্টুরা–
আড়ালে বসে হাসে!
ঐসব চক্রান্তকারীরাও–
থাকে ধরাছোঁয়ার বাইরে।
বিনিময়ে আখের গোছায়,
যারা আইনের ব্যবসা করে।
কার্তিক মাসের আকাল নেই
মঙ্গা নিয়েছে বিদায়!
ন্যায্যমূল্য না পেয়ে কৃষক–
যখন ক্ষেতে আগুন ধরায়!
স্বাধীন দেশে এসব কী হচ্ছে!
প্রশ্ন রাখি কার কাছে?
প্রশ্নের উত্তর মেলে না তো!
দেবার মতো কেউ আছে?
বেশ সচেতনামূলক কাব্য অনুভূতির প্রকাশ কবি দা
অনেক শুভেচ্ছা নিবেন———
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় দাদা। আশা করি ভালো থাকবেন।
যা কিছু ঘটে অর্থ্যাৎ যে সব দূর্ঘটনা প্রতিদিন দেখে অভ্যস্ত তাতে আর মন আর্দ্র হয় না। বিচলিত হই না। মনে হয় এটা আজকে কেন ঘটলো না। দূর্ঘটনার অপেক্ষায় থাকি।
প্রতিদিন খবরের শিরোনাম থাকে, ধর্ষণ, বলৎকার, আগুন আর বিচারবিহীন ক্রসফায়ার।
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় কবি দাদা। আশা করি ভালো থাকবেন।
দুঃখ আমাদের ঘিরে থাকে আদিনমান।
সুন্দর মন্তব্যের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আশা করি ভালো থাকবেন।
প্রশ্ন গুলো প্রশ্নাকারেই ঘুরবে অথচ উত্তর কখনই আসবে না দাদা।
ঠিকই বলেছেন শ্রদ্ধেয় কবি রিয়া দিদি। শুভেচ্ছা শতত!
মানুষ পোড়া গন্ধ যখন–
মিশে নিশ্বাসে, বাতাসে,
ষড়যন্ত্রকারী স্বার্থপর দুষ্টুরা–
আড়ালে বসে হাসে!
কটু রাজনীতির মানুষ গুলোন এভাবেই উপহাস করে যাবে। উত্তর থাকবে না।
আমারা তা-ই দেখেই যাচ্ছি প্রতিনিয়ত।
ভালো থাকবেন শ্রদ্ধেয় কবি দাদা।
ক্ষমতাধর কিছু অপরাধী
কখনোই ধরা পড়ে না,
আইনকে ফাঁকি দিয়ে ওরা–
করে তাইরে নাইরে না।
যথার্থই লিখেছেন। প্রতিকার কখন হবে কে জানে।
হবে না জানি! তবু প্রতিবাদ করতে ইচ্ছে করে। কিন্তু পারি না!