তুমি ভক্তিতে তুমি শক্তিতে
তুমি জীবের নিশ্বাসে।
তুমি পথে-ঘাটে তুমি প্রান্তরে
তুমি ধর্মীয় বিশ্বাসে।
তুমি পূজাতে তুমি মুক্তিতে
তুমি মন্দিরে উপাসনায়,
তুমি গির্জায় তুমি মসজিদে
তুমি ইদে রোজায়।
তুমি মরুভূমিতে তুমি পাহাড়ে
তুমি সাগরে হিমালয়ে,
তুমি আকাশে তুমি বাতাসে
তুমি ভূমিতে লোকালয়ে।
তুমি হিন্দু তুমি বৌদ্ধ
তুমি মুসলিম খ্রিস্টান,
তুমি ধার্মিক তুমি বিধর্মী
তুমি সমানে সমান।
তুমি সূর্যে তুমি চাঁদে
তুমি গ্রহে নক্ষত্রে,
তুই সৌরজগতে তুমি বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে
তুমি স্রস্টা সর্বক্ষেত্রে।
তুমি হিন্দু তুমি বৌদ্ধ
তুমি মুসলিম খ্রিস্টান,
তুমি ধার্মিক তুমি বিধর্মী
তুমি সমানে সমান।
চিরন্তন এই শব্দ কথার কোন বিকল্প হয় না। মানুষেই সব নিতাই বাবু।
আমিও তা-ই দেখি, তা-ই বুঝি শ্রদ্ধেয় দাদা।
সম্প্রসারিত ভাব : সবার ওপরে মানুষের মর্যাদা স্বীকার করতে হবে। মানুষকে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে বিবেচনা করে তার গুরুত্ব অনুধাবন করা দরকার। এ গুরুত্বের প্রেক্ষিতেই সকল সংস্কার, বিভক্ত মতবাদ আর নীতি আদর্শের পার্থক্যের মাধ্যমে মানুষকে বিবেচনা না করে তার শ্রেষ্ঠ ও মর্যাদার আসন সম্পর্কে সন্দেহমুক্ত থাকা আবশ্যক। (মন্তব্য সংগৃহিত)
কৃতজ্ঞচিত্তে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সাথে শুভকামনা সবসময়।
তুমি সূর্যে তুমি চাঁদে, তুমি গ্রহে নক্ষত্রে,
তুমি সৌরজগতে তুমি বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে তুমি স্রষ্টা সর্বক্ষেত্রে।
হ্যাঁ দাদা, তাইতো মনে হয়। মহান সৃষ্টিকর্তা সর্বময় সর্বক্ষেত্রে।
স্রষ্টাকে খুজতে কোথাও যাওয়া লাগবে না দাদা। স্রষ্টার বসবাস হৃদয়ে। শুভেচ্ছা।
তবু্ও কেন খুঁজি! রনে বনে জলে জঙ্গলে? লোকালয়ে কেন খুঁজি না? তা বুঝি না!
তুমি ভক্তিতে তুমি শক্তিতে
তুমি জীবের নিশ্বাসে।
তুমি পথে-ঘাটে তুমি প্রান্তরে
তুমি ধর্মীয় বিশ্বাসে।
শ্রীকৃষ্ণ কেমন? যার মনে যেমন!
এমনটাই চাই। মিলে মিশে একাকার।
আমারও প্রত্যাশা শ্রদ্ধেয় দাদা।
স্রষ্টা তুমি ভক্তিতে তুমি শক্তিতে
তুমি জীবের নিঃশ্বাসে। এটাই সত্য।
আমারতো তা-ই মনে হয় দিদি। তিনি জীবের নিশ্বাসে নিশ্বাসে।