রোজ রোজ রাত জেগে ফেসবুক করো না,
মধ্য বয়সের আগে বুড়ো ভাম হয়ো না।
টগবগে যুবকের পীঠ কেন কুজো হয়?
পনেরয় ডাক্তার চশমা লাগাতে কয়!
টেনশানে আয়ু শেষ আহহারে ফেসবুক,
দাদু নানুদের মত চোয়ালটা ভাঙা মুখ।
পেজে পেজে ঘোরাফেরা কেন আজ কি কারন?
এলো এলো এই বুঝি এলো নোটিফিকেশন!
হলো বুঝি ভাইব্রেট চেক করা বারেবার
ভয়ানক আসক্তি বলেছেন ডাক্তার।
কমোডেও বসে বসে চলছে ভিডিও চ্যাট
নাওয়া খাওয়া ঠিক নেই এ যে বড় সংকট।
ক্লাস শেষে কলেজে অফিসেও যেতে লেট,
বাথরুম চেপে রেখে স্ট্যাটাস আপডেট।
পোস্ট দিয়ে বসে থাকা হা করে সারাক্ষণ,
লাইক পেলে হাসি ফোটে কমেন্টে ভরে মন।
দু-জনার একই ঘর নামে এক বিছানা,
দিন যায় মাস যায় হু হা ছাড়া কথা না।
ঘরে ঘরে অশান্তি প্রাইভেসি নিয়ে আজ,
কত ঘর ভেঙে গেল বলতেই লাগে লাজ।
দুই দিকে মুখ করে প্রতি রাত কেটে যায়,
কথা কাটাকাটি শুধু কে কার দোষ পায়।
খুব সাবধানে হাটো অনলাইন সরণী,
প্রয়োজন ছাড়া নয় ফেসবুক কলোনি।
বয়স নির্বিচারে ফেসবুক আসক্তি আমাদের দিন দিন বেড়েই চলেছে। এটা ভয়াবহ।
এর পরিণতি খুবই খারাপ মনে হচ্ছে বিশেষ করে আমাদের ছাত্রছাত্রীদের জন্য। সমাধান ভাবার প্রয়োজন। ধন্যবাদ দাদা।
ঠিক তাই কবি দা। এই পরিস্থিতির উন্নয়ন দেখে যেতে পারবো না। আরও অবনতি হবে।
হয়তো তাই। ভালো থাকুন প্রিয় দিদি।
হায় কি জামানা আসলো। আমি ফেসবুক ছেড়েছি অনেককাল হলো। ভালো আছি।
অনেক ধন্যবাদ মিঃ আহমেদ। ভালো থাকুন।
দু-জনার একই ঘর নামে এক বিছানা,
দিন যায় মাস যায় হু হা ছাড়া কথা না।
দুই দিকে মুখ করে প্রতি রাত কেটে যায়,
কথা কাটাকাটি শুধু কে কার দোষ পায়।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয়। ভালো থাকুন।
কথা গুলো সত্য।
ভালো থাকুন প্রিয়।
ভালো বলেছেন। এটা অনেকের জন্য আসক্তি । বলা যায়না হয়ত ভিন্ন কিছু এসে এই ফেবু আসক্তিকে রিপ্লেস করে দেবে !
হয়তো তাই। আসতে পারে ব্যতিক্রম কিছু। ভালো থাকুন।